প্রতি বিশ্বকাপই জন্ম দেয় নানা অঘটনের। যার ব্যতিক্রম ঘটেনি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারে বসা ফুটবল বিশ্বকাপের ২২ তম আসরেও। বিগত আসরগুলো থেকে এবারের আসরে বদলে গেছে না চিত্র। এরসঙ্গে বিশ্বের সেরা কোচেরা তাদের দলে নিয়ে এসেছেন নতুন নানা কৌশল ও পরিকল্পনা। যেসব বদল বেশ ইতিবাচকভাবে বিচার করে দেখেন ফিফার বিশেষজ্ঞরা। কাদের হাতে উঠবে এবারের বিশ্বকাপ, তাও জানিয়ে দিয়েছে ফুটবলের এই সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর থেকেই অনেকটা বদলে গেছে বিশ্ব ফুটবল। মাঠে খেলার পাশাপাশি বদলে গিয়েছে দলগুলোর গোল করার ধরনও। ফিফার পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েছে দলগুলোর রক্ষণ সংগঠনের নানা ধরণের পরিবর্তন। আগামী চার বছরে এর আরও উন্নতির আশা দেখছেন ফিফার কর্তারা।
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন- শেষ আটের লড়াইয়ে ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ ক্রোয়েশিয়া
বিশ্ব ফুটবলে গত চার বছরের পরিবর্তনে উচ্ছ্বসিত ফিফার টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য আর্সেন ওয়েঙ্গার, জুরগেন ক্লিন্সম্যানরা। আর্সেনালের প্রাক্তন ম্যানেজার ওয়েঙ্গারের মতে, ‘বর্তমানে উইং ব্যবহার করে আক্রমণ অনেকাংশেই বেড়ে গেছে। মাঝমাঠে এবার ফুটবলারদের জটলা অনেক বেশি। তাই ফাঁকা থাকছে মাঠের দুই পাশ। যে দলের উইং শক্তিশালী, তাদের হাতে বিশ্বকাপের শিরোপা উঠার সম্ভাবনাও তত বেশি’।
ওয়েঙ্গারের সঙ্গে ক্লিন্সম্যানও মিলিয়েছেন সুর। তিনি বলেন, ‘আগের আসরগুলো থেকে এবারের আসরে মাঝমাঠ দিয়ে আক্রমণ তৈরি করা বেশ কঠিন’।
বিজ্ঞাপন
ক্লিন্সম্যান আরও জানান, এবারের বিশ্বকাপ জেতার দৌড়ে লাতিন আমেরিকার ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার মতো দলগুলো এগিয়ে রয়েছে ইউরোপের অন্য দলগুলোর তুলনায়।
এফএইচ