বিশ্বকাপ ফুটবল জ্বরে এরই মধ্যে কাঁপছে বাংলাদেশ। এই উন্মাদনা আরো বাড়াতে আগামীকাল (বুধবার) বাংলাদেশ সময় পৌনে এগারোটায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে বিশ্বকাপ ফুটবলের ট্রফি। তবে বাণিজ্যিক ফ্লাইটের বদলে চার্টার্ড বিমানে এই সোনায় মোড়ানো ট্রফিটি।
বিমানে ট্রফির সঙ্গে থাকবেন ফিফার সাত কর্মকর্তা। তাদের একজন ১৯৯৮ সালে ফ্রান্সের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ক্রিশ্চিয়ান কারেম্বু। আরও থাকবেন ফিফার অফিসিয়াল পার্টনার কোকাকোলার কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।
বিজ্ঞাপন
আজ পাকিস্তানে অবস্থান করছে ট্রফি। এরপর ঢাকা থেকে ট্রফিটির পরবর্তী গন্তব্য পূর্ব তিমুর। তবে ট্রফিটি কখন ঢাকা ছাড়বে সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি বাফুফে। বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে কোন সময় ট্রফি পূর্ব তিমুরের উদ্দেশ্যে রওনা হবে এটি আগামীকাল জানা যাবে।’
তবে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর মতো আবু নাঈমও নিরাশ করেছেন ফুটবলপ্রেমীদের, ‘৮ জুন ট্রফি প্রদর্শনী নেই। এদিন শুধুমাত্র বঙ্গভবন ও গণভবনে ট্রফি যাবে। পরের দিন বিকেলে আর্মি স্টেডিয়ামে কনসার্ট হবে। সেই কনসার্টে জনসাধারণের প্রবেশ থাকলেও ছবি তোলার সুযোগ থাকবে সীমিত।’
এই ট্রফি ঘিরে বুধবার রাতে আয়োজন করা হয়েছে একটি বিশেষ নৈশভোজের। সেখানে উপস্থিত থাকবেন দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। পরদিন সকালে হোটেল র্যাডিসনে একটি বিশেষ সেশন থাকবে ফুটবল অঙ্গনের জন্য। সেই সেশনের পর বিকেলে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে কনসার্টে উন্মুক্ত করা হবে ট্রফি।
এআইএ