ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) আওতাধীন ১০, ৫৩ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের শতভাগ কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। এছাড়া এ পর্যন্ত সার্বিকভাবে প্রায় ৬০ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
রোববার (১০ জুলাই) বিকেলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের ঢাকা মেইলকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিজ্ঞাপন
আবু নাছের বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমে পুরোদমে মাঠে নেমেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী পরিচ্ছন্ন কর্মীরা তৎপর ছিল। তবে দুপুর ২টার পর কাজে আরও গতি আসে।
আবু নাছের আরও বলেন, কোরবানির পশু ও পশুর হাটের বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম সুচারূভাবে সম্পাদন করতে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ বা কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। মেয়র মহোদয় এই কার্যক্রমের সরাসরি তদারকি করছেন।
জানা যায়, দুপুরে কোরবানির পশু ও পশুর হাটের বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম সমন্বয়ে গঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে অবস্থান করে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম স্বশরীরে তদারকি করেন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বিজ্ঞাপন
এ সময় মেয়র- ১৪, ১৮, ২২ ও ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের পরিচ্ছন্ন পরিদর্শকদের (সিআই-কনজারভেন্সি ইন্সপেক্টর) দক্ষিণ সিটির নিজস্ব ফেসবুক গ্রুপে সরাসরি (লাইভে) সংযুক্ত হয়ে সাথে বর্জ্য সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে চলমান অবস্থান ও কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চান এবং নানাবিধ দিকনির্দেশনা দেন।
পরে মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সারোয়ার জাহান আলোর সাথেও কথা বলেন। এ সময় বর্জ্য অপসারণ সম্পর্কিত সন্তোষজনক অগ্রগতি জানানোয় কাউন্সিলর আলোকে মেয়র ধন্যবাদ জানান।
মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস দুপুর ২.০৫টা থেকে দুপুর আনুমানিক ৩টা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে অবস্থান করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, মেয়রের একান্ত সহকারী মারুফ রশিদ খান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনিসুর রহমান, সিস্টেম এনালিস্ট আবু তৈয়ব রোকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ডিএইচডি/জেবি

















































































































































































































































































































