ঈদের বাকি দুই সপ্তাহ। এখনও বিক্রি জমে ওঠেনি। তাই হাটে আনা গবাদি পশুর যত্ন নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন ব্যাপারীরা।
শুক্রবার (৩০ জুন) সকালে রাজধানীর গাবতলি হাট ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
বিজ্ঞাপন
হাট এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ব্যাপারীদের কেউ গরুগুলোকে গোসল করাচ্ছেন। কেউবা খাবার খাওয়াচ্ছেন। ঢাকায় সেভাবে ঘাস পাওয়া না গেলেও তুরাগ নদের তীর থেকে ঘাস সংগ্রহ করে আনছেন কেউ কেউ।
হাটে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থেকে গরু নিয়ে এসেছেন শহিদুল ইসলাম। হাটে ক্রেতার ভিড় না থাকায় গরুগুলোকে গোসল করিয়ে নিচ্ছেন তিনি। ঢাকা মেইলের সঙ্গে আলাপকালে শহিদুল বলেন, ‘হাটে লোকজন কম। যারা আসে, তারা দেখে যায়। কেনার লোক এখনও কম। তাই গরুগুলার দেখভাল করি।’
একইভাবে গরুর খাবার আর গোসলে মনোযোগ দিয়েছেন রাসেল হোসেন। তিনি এসেছেন সিরাজগঞ্জ থেকে। ঢাকা মেইলকে রাসেল বলেন, ‘আমি গরু বাড়িতেই পালি। সব নিজের গরু। ৮টা নিয়ে আসছি। এখনও বিক্রি হয় নেই। বাড়িতে যেইভাবে দেখভাল করতাম, এখানেও ওইভাবে দেখভাল করি।’
হাট ঘুরে দেখা যায়, ছোট ও বড় গরুর তুলনায় মাঝারি আকারের গরুর সংখ্যা বেশি। এখন পর্যন্ত বিক্রিত গরুর মধ্যেও মাঝারি গরুই বেশি।
কারই/এইউ