ঢাকার বিভিন্ন গরুর হাটে অভিযান চালিয়েছে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানকালে মানসম্মত পশু না আনায় ১৫ ব্যাপারীকে সতর্ক করেছে র্যাব। এছাড়া হাটে মলম, অজ্ঞান পার্টির সদস্য ও প্রতারক চক্রের ২০ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সোমবার (২৬ জুন) দুপুরে হাট পরিদর্শন শেষে এসব তথ্য জানান র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন আমরা প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভেটেরিনারি টিমদের নিয়ে একটি সমন্বয় টিম গঠন করেছি। তাদের নিয়ে আমরা বিভিন্ন হাটে অভিযান চালাচ্ছি। এরই অংশ হিসেবে ঢাকার বিভিন্ন হাটে অভিযান চালিয়ে ১৫ গরু ব্যাপারীকে মানসম্মত পশু না আনায় তাদের সতর্ক করা হয়েছে। পাশাপাশি হাটগুলো থেকে প্রতারক চক্রের ২০ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যারা হাটে ছিনতাই ও প্রতারণার পরিকল্পনা করে আসছিল।
জাল টাকার বিষয়ে কমান্ডার আল মঈন বলেন, ‘আমরা প্রতিটি হাটে জাল টাকা শনাক্তে মেশিন বসিয়েছি। আপনারা জানেন অনেকে হাটে জাল টাকা নিয়ে আসে। আমরা কয়েকদিনে ৫০ লাখের বেশি জাল টাকা উদ্ধার ও ৫০ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। হাটে জাল টাকা শনাক্তে মেশিন আছে আপনারা টাকা যাচাই করবেন যাতে আমরা জাল টাকা শনাক্ত করতে পারি। জাল নোট সরবরাহকারী চক্রকে ধরতে পারি।’
অনলাইনে পশু বিক্রির বিষয় নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে এখন অনেকে অনলাইনে পশু কিনে থাকে। সম্প্রতি অনলাইনে অনেকে পশু কিনে ছোট পশু পেয়েছেন আবার অনেকে অর্ডার করেও এখনো পশু পায়নি। এমন কিছু অভিযোগ এসেছে। আমরা সেগুলো খতিয়ে দেখছি। পশুর হাটগুলোতে হাসিল নির্ধারণ করে দেওয়া আছে। কিন্তু এক্ষেত্রে অনেকে প্রতারিত হন। এ নিয়েও আমাদের ভ্রাম্যমাণ আদালত কাজ করছে।’
এমআইকে/এমআর

















































































































































































































































































































