শেষ হলো দীর্ঘ অপেক্ষার। বাস্তবে ধরা দিয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। স্বপ্ন পূরণের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাংলাদেশ যখন পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান চলে একই সময়ে কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ছিল নানা আয়োজন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি সরাসরি প্রদর্শন করা হয়। এরপর রাষ্ট্রদূতের ব্যক্তিগত সহকারী জিহোন ইসলামের সঞ্চালনায় পবিত্র কোরআন তেলওয়াতের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। পদ্মা-সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে পাঠানো রাষ্ট্রপতি বাণী পাঠ করেন শ্রম কাউন্সিলর আবুল হোসেন ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে প্রথম সচিব পাসপোর্ট ও ভিসা ইকবাল আখতার।
বিজ্ঞাপন
উপস্থিত ছিলেন কুয়েত নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসিকুজ্জামান, প্রথম সচিব ও দূতালয় নিয়াজ মোরশেদ।
পদ্মা সেতু ভিডিও চিত্র প্রদর্শন এবং উদ্বোধন উপলক্ষে নির্মিত থিমসং প্রদর্শন করা হয়। রাষ্ট্রদূতের নেতৃত্বে দূতাবাসের কর্মকর্তা ও প্রবাসীরাসহ বেলুন উত্তোলন করা হয়।
সমাপনী বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসিকুজ্জামান পদ্মা সেতু নির্মাণে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে উল্লেখ করে বলেন, এই পদ্মা সেতু আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। এটি আমাদের গৌরব ও আত্মমর্যাদার একটি প্রতীক। পদ্মা সেতু নির্মাণে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানের কথা তুলে ধরেন।
বিজ্ঞাপন
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কুয়েতের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রবাসী বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা।
জেবি