শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ঢাকা

আহতদের দেখতে হাসপাতালে বিএনপি নেতা ডা. রফিকুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৮ মার্চ ২০২৩, ১১:৫২ এএম

শেয়ার করুন:

আহতদের দেখতে হাসপাতালে বিএনপি নেতা ডা. রফিকুল ইসলাম

রাজধানীর সিদ্দিকবাজারে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ ও আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গিয়েছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম।

বুধবার (৮ মার্চ) সকালে  ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আহতদের দেখেতে যান তিনি। 


বিজ্ঞাপন


বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম নিজেই ঢাকা মেইলকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

ডা. মো. রফিকুল ইসলাম জানান, সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ ও আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাতেও গিয়েছিলাম এবং সকালেও গিয়েছি। 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহমর্মিতা প্রকাশ ও চিকিৎসার সার্বিক খোঁজ খবর নেন ডা. মো. রফিকুল ইসলাম। এসময় হাসপাতালের চিকিৎসকদের কাছ থেকে আহতদের চিকিৎসা বিষয়ক যাবতীয় খবর নেন তিনি। 

bnp


বিজ্ঞাপন


এছাড়া তিনি শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক এবং ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলে রোগীদের সার্বিক চিকিৎসার বিষয় জানেন। চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিএনপির পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাসও দেন ডা. মো. রফিকুল ইসলাম। 

এসময় ডা. মো: রফিকুল ইসলামের সঙ্গে ছিলেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. সাইফুল আলম বাদশা।

এর আগে মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাতে আহতদের দেখতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মামুন, মহিলা কাউন্সিলর পুতুল সুলতানাসহ স্থানীয় বিএনপি নেতারা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। 

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (৭ মার্চ) বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে গুলিস্তানে বিআরটিসির বাস কাউন্টারের কাছে সিদ্দিকবাজারে সাততলা একটি ভবনে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে পাশের আরেকটি পাঁচতলা ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে সাততলা ভবনের বেজমেন্ট, প্রথম ও দোতলা বিধ্বস্ত হয়। আর পাঁচতলা ভবনের নিচতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ভবনের দ্বিতীয় থেকে পঞ্চমতলা পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংকের কার্যালয়। সেখানে উদ্ধারকাজ চালায় ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট।

বিস্ফোরণের পর ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় রাত পৌনে ১১টার দিকে উদ্ধারকাজ স্থগিত করা হয়। এই বিস্ফোরণে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ১৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। আহত হয়েছেন দেড় শতাধিকের বেশি। এখনও কয়েকজন নিখোঁজ আছেন।

এমই/এমএইচএম

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

টাইমলাইন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর