ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ৮৩ হেক্টর জমিতে আবাদ করা শীতকালীন শাকসবজি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে টাকার অংকে ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করতে আরও দুই-তিন দিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ। এছাড়া কিছু আমন ধানের জমিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, জেলায় এবার ৯৪৯ হেক্টর জমিতে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শষা, বেগুন, টমেটো ও করলাসহ বিভিন্ন শীতকালীন শাকসবজির আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে জেলার বিভিন্ন স্থানের ৮৩ হেক্টর জমির শাকসবজি ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া আমন ধানের কিছু জমির ধানের শিষ নুয়ে পড়েছে। তবে ধানের খুব বেশি ক্ষতি হয়নি।
বিজ্ঞাপন
ক্ষতিগ্রস্ত কয়েকজন কৃষক জানান, আর কয়েক দিন পরেই জমিতে আবাদকৃত শাকসবজি বাজারে বিক্রির উপযোগী হতো। এ সময় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে অধিকাংশ শাকসবজি নষ্ট হয়ে গেছে। এ অবস্থায় কৃষকদের ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সরকারি সহযোগিতা চেয়েছেন তারা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা ঢাকা মেইলকে জানান, ধানের তেমন ক্ষতি হয়নি। শীতের আগাম শাকসবজির জমিগুলো দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আগামী দুই-তিন দিনে মধ্যে কৃষি খাতে ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ চিত্র পাওয়া যাবে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের তালিকা তৈরি করে তাদের জন্য প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান তিনি।
বিজ্ঞাপন
প্রতিনিধি/জেবি











































































































































































