মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫, ঢাকা

শিরোপা জয়ী শতকে কিংবদন্তিদের কাতারে হেড

প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০২৩, ১০:১১ পিএম

শেয়ার করুন:

শিরোপাজয়ী শতকে কিংবদন্তিদের কাতারে হেড

অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়া হল না রোহিত-কোহলিদের। টানা দশ ম্যাচ জয়ের হাসি নিমেষে উধাও। অপেক্ষা বাড়ল আরও। এক যুগ পর বিশ্বকাপ ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল ভারত। টানা দশ ম্যাচ জিতে ফাইনাল। যার শেষটা হয়েছে হতাশার। আরও একবার এ ভাবেই মনে রাখা হবে, ‘ফাইনালে উঠেছিল ভারত।’ অতি আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে সাফল্য মিলছিল ম্যান ইন ব্লুদের, সেই ব্যাটিংই ফাইনালে ফ্লপ। ৬ উইকেটের জয়ে ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। আর এদিন অজিদের হয়ে ট্রেভিস হেড শতক হাঁকিয়ে নাম লিখিয়েছেন কিংবদন্তিদের কাতারে। 

ভারতের দেওয়া ২৪১ রানের লক্ষ্যে অজিদের হয়ে রান তাড়া করতে নামেন ডেভিড ওয়ার্নার ও ট্রেভিস হেড। জাসপ্রিত বুমরাহর করা প্রথম ওভার থেকেই ১৫ রান আনেন দুজন। দ্বিতীয় ওভারে আক্রমণে আসেন মোহাম্মদ শামি। প্রথম বলেই ৭ রান করা ওয়ার্নারকে আউট করেন তিনি। তিনে নামা মিচেল মার্শ আজ বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। জাসপ্রিত বুমরাহর বলে ব্যক্তিগত ১৫ রানে উইকেটের পিছে ধরা পড়েন এ ব্যাটার।


বিজ্ঞাপন


অজিদের ভরসার নাম স্টিভ স্মিথ ৪ রানে আউট হলে বিপদে পড়ে অজিরা।এ অবস্থায় দলের হাল ধরেন হেড ও মার্নাস লাবুশেন। চতুর্থ উইকেট জুটিতে হেড ও মার্নাস লাবুশেন ম্যাচে ফিরে। দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ৯৫ বলে বিশ্বকাপে শতক পূরণ করেন হেড। আর এর মধ্যে দিয়ে বিশ্বকাপ ফাইনালের ইতিহাসে সপ্তম ব্যাটার হিসেবে সেঞ্চুরির দেখা পান হেড।

এর আগে এই কীর্তিতে নাম লিখিয়েছেন ক্লাইভ লয়েড। ১০২ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে লর্ডসে ১৯৭৫ সালে। এরপর ভিভ রিচার্ডস ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৩৮ রান করেন ১৯৭৯ সালে। অরবিন্দ ডি সিলভা ১০৭ রান করেন  ১৯৯৬ সালে, রিকি পন্টিং ১৪০ রান করেন ২০০৩ সালে, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট ১০৭ রান করেন ২০০৭ সালে এবং মাহেলা জয়াবর্ধন ১০৩ করেন ২০১১ সালে। 

আর ২০২৩ সালে ভারত বিশ্বকাপে ১৩৭ করেন হেড। এদিকে লঙ্কান গ্রেট ডি সিলভার পর মাত্র দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে ফাইনালে লক্ষ্য তাড়ায় নেমে সেঞ্চুরির দেখা পেলেন হেড।

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

টাইমলাইন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর