বিমান দুর্ঘটনার ঘটনায় ৯ দফা দাবির স্মারকলিপি গ্রহণ করেনি মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ।
আজ রোববার (১৭ আগস্ট) স্কুলের সেমিনার কক্ষে দীর্ঘ এক ঘণ্টা বসে থাকেন আহত-নিহত পরিবারের সদস্যরা।
বিজ্ঞাপন
স্মারকলিপিতে যেসব দাবি করা হয়েছে
১. বিমান দুর্ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং বিচার নিশ্চিত করতে হবে;
২. সারা বাংলাদেশে মাইলস্টোন স্কুলসহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে।
৩. সরকারের পক্ষ থেকে প্রতি নিহত বাচ্চার জন্য পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ (জরিমানা) এবং প্রতি আহতদের জন্য ১ কোটি টাকা দিতে হবে।
৪. স্কুলের পক্ষ থেকে প্রত্যেক নিহত বাচ্চার জন্য দুই কোটি এবং প্রতি আহতদের জন্য ১ কোটি টাকা জরিমানা দিতে হবে।
৫. রানওয়ে থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্থান পরিবর্তন করতে হবে (অন্যথায় রানওয়ের স্থান পরিবর্তন করতে হবে)।
৬. কোচিং ব্যবসার মূলহোতা স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষিকাকে (মিস খাদিজা) ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে তার সুষ্ঠু বিচার করতে হবে।
৭. স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ অভিভাবকদের দেখাতে হবে।
৮. বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা জনহীন জায়গায় করতে হবে।
৯. নিহত শিক্ষার্থীর বাবাকে যে শিক্ষক শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছেন, সেই শিক্ষককে অপসারণ করতে হবে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দুপুর ১২টার একটু পর অভিভাবকরা ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে বাধার মুখে পড়েন। পরবর্তীতে তারা জোর করে স্কুলে প্রবেশ করে কনফারেন্স রুমে কর্তৃপক্ষের জন্য অপেক্ষায় থাকেন। কিন্তু মিডিয়ার উপস্থিতিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ স্মারকলিপি নিতে রাজি হননি।
এছাড়া স্মারকলিপির বিষয়ে মিডিয়ার সঙ্গে কোনো ধরনের কথা বলতেও রাজি হয়নি স্কুল কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞাপন
এএসএল/এএস















































































































































