বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বলেছেন, জুলাই বিপ্লবের দেশপ্রেমিক ওসমান বিন হাদিকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করার মূল উদ্দেশ্য ছিল তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে নিরুৎসাহিত করা ও জনমনে ভয় সৃষ্টি করা। দেশি-বিদেশি একাধিক চক্র দীর্ঘদিন ধরে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে, যাতে তারেক রহমান দেশে ফিরতে না পারেন।
শনিবার বরিশাল সদর রোডের দলীয় কার্যালয়ে তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচি সফল করতে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বিজ্ঞাপন
রহমাতুল্লাহ বলেন, ‘হাদিকে হত্যার মাধ্যমে দেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করা হয়েছে। মূলত তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে প্রতিবন্ধকতা ও আতঙ্ক সৃষ্টি করাই ছিল এই হত্যাকাণ্ডের লক্ষ্য। তবে সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে আগামী ২৫ তারিখ কোটি জনতা প্রিয় নেতাকে বরণ করে নেবে। আর সেই বরণই হবে চূড়ান্ত বিজয়ের প্রথম ধাপ।’
সভায় তিনি আরও বলেন, তারেক রহমান আজ বাংলাদেশের মানুষের কাছে আশার আলো। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুযোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে তার হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ। রাষ্ট্র গঠনে জনগণ আবারও দেশপ্রেমিক ও সাহসী নেতৃত্বকে নির্বাচিত করতে চায়।
আবু নাসের রহমাতুল্লাহ যোগ করেন, তারেক রহমান নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সব বাধা উপেক্ষা করে জনগণের সামনে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার দেশে ফেরার এই সিদ্ধান্তে ষড়যন্ত্রকারীরা আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছে।
মতবিনিময় সভায় বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তারা তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন কর্মসূচি সফল করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
বিজ্ঞাপন
প্রতিনিধি/একেবি





























































































































