কিশোরগঞ্জের ভৈরবে এগারসিন্ধুর ট্রেনের সঙ্গে কন্টেইনারবাহী ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে রেল কর্তৃপক্ষ। দুটি তদন্ত কমিটিতেই পাঁচজন করে সদস্য রাখা হয়েছে। কমিটিতে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
সোমবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় কমিটি দুটি গঠন করে দেন রেল পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক নাজমুল ইসলাম। তিনি জানান, পূর্বাঞ্চলের চিফ ও বিভাগীয় পর্যায়ে পৃথক দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। চিফ পর্যায়ে পাঁচজন ও বিভাগীয় পর্যায়ে পাঁচজনকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
চিফ পর্যায়ে কমিটিতে রয়েছেন-রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিবহন কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম, প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী তাপস কুমার দাস, প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু জাফর মিঞা, প্রধান সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী সুশীল কুমার হালদার এবং প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. ইবনে সফি আব্দুল আহাদ।
বিজ্ঞাপন
বিভাগীয় পর্যায়ে কমিটিতে রয়েছেন-বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা, বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা, বিভাগীয় প্রকৌশলী, বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী ও বিভাগীয় সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী।

নাজমুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার পরই ট্রেন দুটি উদ্ধারে আখাউড়া ও ঢাকা থেকে দুটি ট্রেন কিশোরগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে।
তিনি বলেন, এগারসিন্ধুর ট্রেনকে কন্টেইনারবাহী ট্রেন এসে হিট করেছে। পার্শ্ব সংঘর্ষ বা সাইড কোলিশন হয়েছে। ডিজরিগার্ড অব সিগন্যালে (সিগন্যাল অমান্য) ছিল মালবাহী ট্রেনটি।’
সোমবার বিকেলের ওই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের মরদেহ উদ্ধারের খবর পাওয়া গেছে। বহু হতাহতের শঙ্কা করা হচ্ছে।
এমআর




























