শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ঢাকা

যে পাঁচ পয়েন্ট দিয়ে ঢোকা যাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৪১ এএম

শেয়ার করুন:

যে পাঁচ পয়েন্ট দিয়ে ঢোকা যাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় বড় পরিসরে প্রতিবাদ কর্মসূচি হচ্ছে আজ শনিবার (১২ এপ্রিল)।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মার্চ ফর গাজা ও সমাবেশে লাখো মানুষের ঢল নামবে এমন প্রত্যাশা আয়োজক সংগঠন প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’র। যাতে বিপুল সংখ্যক মানুষের উদ্যানে ঢুকতে বিড়ম্বনা কম হয় সেজন্য একেক রুট থেকে আসা লোকজনের জন্য একেকটি পয়েন্ট নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে আয়োকজকদের পক্ষ থেকে।


বিজ্ঞাপন


শুক্রবার (১১ এপ্রিল) প্লাটফর্মটির পাঠানো বার্তায় উপস্থিত লোকজনের জন্য স্টার্টিং পয়েন্ট, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢোকার গেট নির্ধারণসহ বিভিন্ন নির্দেশনা তুলে ধরা হয়েছে।

মার্চ ফর গাজায় অংশগ্রহণের গেট ও গণজমায়েতের সময়

দুপুর ২টায় ৫টি পয়েন্ট থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে মার্চ শুরু হবে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েতের সময় বিকেল ৩টা। 

‘মার্চ ফর গাজা’ এর পথ নির্দেশনা


বিজ্ঞাপন


স্টার্টিং পয়েন্ট
১। বাংলামোটর। প্রবেশ পথ: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের রমনা গেইট (শাহবাগ হয়ে)

স্টার্টিং পয়েন্ট
২। কাকরাইল মোড়। প্রবেশপথ: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের  ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেইট (মৎস ভবন হয়ে)

স্টার্টিং পয়েন্ট
৩। জিরো পয়েন্ট। প্রবেশ পথ: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ঢাবির টিএসসি গেইট (দোয়েল চত্বর হয়ে) 

স্টার্টিং পয়েন্ট
৪। বখশীবাজার মোড়। প্রবেশপথ: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টি.এস.সি গেইট (শহীদ মিনার হয়ে)

স্টার্টিং পয়েন্ট
৫। নীলক্ষেত মোড়। প্রবেশ পথ: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টি এস সি গেইট (ভিসি চত্বর হয়ে)

বিশেষ নির্দেশনাসমূহ

টিএসসি মেট্রো স্টেশন ওই দিন বন্ধ থাকবে। সকল পরীক্ষার্থীদের জন্য সকল রাস্তা বিশেষভাবে উন্মুক্ত থাকবে। পরীক্ষার্থীদেরকে পর্যাপ্ত সময় হাতে নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়া এবং যেকোনো প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা নেয়ার অনুরোধ রইলো।

সাধারণ দিক নির্দেশনা

১. অংশগ্রহণকারীরা নিজ দায়িত্বে ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখবেন এবং পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখবেন।
২. যেকোনো পরিস্থিতিতে ধৈর্য ও শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন।

৩. রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন, সৃজনশীল ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড ব্যবহার করুন। শুধুমাত্র বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহনের মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

৪. দুষ্কৃতিকারীদের অপতৎপরতা প্রতিহত করতে সক্রিয় থাকুন। প্রতিরোধ গঠনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা গ্রহণ করুন। 

বিইউ/এএস

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

টাইমলাইন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর