বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪, ঢাকা

বিদেশি ফলের দামও চড়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১২ মার্চ ২০২৪, ০৫:৩২ পিএম

শেয়ার করুন:

বিদেশি ফলের দামও চড়া
ছবি: ঢাকা মেইল

চলতি রমজানে চড়া মূল্যের বাজারে দেশীয় ফল কেনার সামর্থ্যই নেই নিম্নআয়ের মানুষের। সেখানে বিদেশি ফল বা বিদেশি জাতের ফল কিনে খাওয়ার চিন্তাই করতে পারে না নগরীর খেটে খাওয়া মানুষ। তবে শহরজুড়ে বিক্রি হওয়া বিদেশি ফলের ক্রেতাদের শ্রেণী ভিন্ন।

রাজধানীতে বসবাসকারী প্রায় দুই কোটি মানুষের একাংশ ধনাঢ্য। পণ্যের দাম বাড়লে বা কমলে তাদের অনেকেরই কপালে ভাঁজ পড়ে না। তাই বাজারের দামি পণ্যের একচেটিয়া খদ্দেরও তারা।


বিজ্ঞাপন


বিক্রেতাদের মতে, বিদেশি ফল কেনেন সরকারি কর্মচারী, বড় ব্যবসায়ী, ভবন মালিকরা।

মোহাম্মদপুর ঢাকা উদ্যান এলাকার ফল বিক্রেতা মো. আবুল কালাম জানান, তার দোকানে দেশীয় ফলের পাশাপাশি বিভিন্ন বিদেশি জাতের ফল বিক্রি হয়, যাদের অধিকাংশ ক্রেতাই দোকানে আসেন না। পাঠান দারোয়ান বা নিজ নিজ সহকারীদের।

এই বিক্রেতা জানান, বাজারে বিক্রি হওয়া বিদেশি জাতের ফলের মধ্যে চাহিদার একটি বড় জায়গা দখল করে আছে আপেল, কমলা ও মালটা।

fruit2
ছবি: ঢাকা মেইল

এরমধ্যে দেশে উৎপাদিত বিদেশি জাতের মালটার কেজি এখন ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। বিদেশি জাতের আপেলও একই দামে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা ফুজি আপেলের কেজি ৩৫০ থেকে ৩৬০ টাকা। গালা আপেলের কেজি ৩৭০ থেকে ৩৮০ টাকা। 

২৪০ টাকা কেজি দরের দেশি কমলার বিপরীতে ৩০০ টাকা হারে গুনতে হচ্ছে বিদেশি কমলার জন্য।

দেশে উৎপাদিত বিদেশি ফল স্ট্রবেরির কেজি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা।

আমদানি করা ফলের মধ্যে বাজারে থাইল্যান্ডের পেয়ারা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। একই দেশের পেঁপের কেজি ২০০ টাকা। যদিও দেশি পেঁপে বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে।

ভারতীয় কেনু কমলার কেজি ২২০ থেকে ২৪০ টাকা। কিউই ফলের কেজি ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা। ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা ড্রাগন ফলের কেজি ৯০০ থেকে ১৪০০ টাকা।

কারই/এমএইচটি

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

টাইমলাইন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর