এসির বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে চাইলে রেটিং দেখে এসি কিনুন। এসির এনার্জি এফিশিয়েন্ট রেটিং (ইইআর)-এর ওপর বিদ্যুতের বিল নির্ভর করে। ইইআর রেটিং যত বেশি হবে, বিদ্যুতের বিল আসবে তত কম। এটা অনেকেই জানেন এখন।
বিজ্ঞাপন
গরমে এসিতেই স্বস্তি খুঁজছে মানুষ। তবে এসি যে গরম থেকে মুক্তির জন্য দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নয় তা আমরা অনেকেই ভুলে গিয়েছি। এসি থেকে নির্গত গরম বাতাস প্রকৃতির ক্ষতি করে। আপনি ও আপনার পরিবার এসির ঠান্ডা হাওয়ায় স্বস্তি পাচ্ছেন ঠিকই। তবে প্রকৃতির ক্ষতি হচ্ছে বেশি।

এই গরমে মুড়িমুড়কির মতো বিক্রি হচ্ছে এসি। এখন বেশিরভাগ বাড়িতেই দেড় বা ২ টনের এসি। ১ টনের বিক্রি তুলনামূলকভাবে কমেছে আগের থেকে।
এসি কিনলেই তো আর হল না। এসি চললে বিদ্যুৎ বিলের খরচ একটা বড় ব্যাপার। ফলে খরচ নিয়েও একটা চিন্তা সবারই প্রায় থাকে। আর এসি কতটা বিদ্যুৎ পোড়াবে, তা অনেকগুলো বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।
এখন অত্যাধুনিক এসিতে বিদ্যুত খরচ হয় তুলনামূলক কম। তবুও কিছু ফ্যাক্টর-এর জন্য বিদ্যুতের বিল বাড়তে বা কমতে পারে।

এসির এনার্জি এফিশিয়েন্ট রেটিংয়ের ওপর বিদ্যুতের বিল নির্ভর করে। ইইআর রেটিং যত বেশি হবে, বিদ্যুতের বিল আসবে তত কম। একটি দেড় টন এসি প্রতি ঘন্টায় ১২০০ থেকে ১৮০০ ওয়াট (প্রতি ঘন্টায় ১.২ থেকে ১.৮ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ) করতে পারে।
EER = Amount of heat removed per hour/ power consumed. অর্থাৎ ইইআর রেটিং বেশি এসি কার্যকরী হবে আরও বেশি। ফলে ঘরের বাতাস থাকবে স্বাস্থ্যকর। এসি কার্যকরী হলে বিদ্যুত পুড়বে কম।
এজেড