প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। নামাজ জান্নাতের চাবি। নামাজের সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো- এর প্রতিদান হিসেবে আল্লাহ তাআলা জান্নাত দেবেন। পরকালে জাহান্নামিদের জিজ্ঞেস করা হবে তোমাদেরকে কিসে জাহান্নামে প্রবেশ করিয়েছে? তখন তারা জবাব দেবে- আমরা নামাজ পড়তাম না, অভাবগ্রস্তকে আহার্য্য দিতাম না, আমরা সমালোচকদের সাথে সমালোচনা করতাম এবং আমরা প্রতিফল দিবসকে অস্বীকার করতাম।’ (সুরা মুদ্দাসসির: ৪২-৪৬)
প্রত্যেকের উচিত নামাজের সঠিক সময় জেনে ঠিকমতো নামাজ পড়া। কারণ সময়মতো নামাজ পড়া ফরজ। আল্লাহ তাআলার নির্দেশ- ‘নির্ধারিত সময়ে সালাত আদায় করা মুমিনদের জন্য অবশ্যকর্তব্য।’ (সুরা নিসা: ১০৩)
বিজ্ঞাপন
সময়ের আগেই যারা মসজিদে উপস্থিত হয় এবং নামাজের জন্য অপেক্ষা করে ফেরেশতারা তাদের জন্য দোয়া করেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, তোমাদের মধ্যে কোনো ব্যক্তি যে পর্যন্ত মসজিদে নামাজের প্রতীক্ষায় থাকে, সে যেন নামাজের মধ্যেই থাকে, আর যতক্ষণ পর্যন্ত তোমাদের কেউ মসজিদে থাকে ফেরেশতারা সে পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করতে থাকে, ‘হে আল্লাহ, তাকে ক্ষমা করুন, হে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করুন।’ অজু ছুটে না যাওয়া পর্যন্ত তার জন্য দোয়া চলতে থাকে। (তিরমিজি: ৩৩০)
আজকের নামাজের সময় জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।
এমএ

