কিডনি শরীরের অন্যতম অঙ্গ। যা ছাকনিযন্ত্র হিসেবে বেশি পরিচিত। শরীর থেকে সমস্ত ক্ষতিকারক দ্রব্য, ময়লা ছেঁকে বের করাই এর মূল কাজ। কিন্তু ভুলভাল জীবনযাত্রা, খারাপ খাদ্যাভ্যাস-সহ একাধিক কারণে বর্তমানে প্রচুর মানুষই কিডনির সমস্যায় ভুগছেন।
কিডনি ফেইল হওয়ার আগে বেশ কিছু লক্ষণ দেখা যায়। কোন কোন লক্ষ্ণণ দেখলে বুঝতে হবে খারাপ হয়েছে কিডনি?
বিজ্ঞাপন
অনেক কম বয়সেই কিডনি ফেলিওরের সমস্যায় ভুগছেন। তবে কিডনিগুলো ফেইল হওয়ার আগে বেশ কিছু লক্ষণ দেখা যায়। কোন কোন লক্ষ্ণণ দেখলে বুঝতে হবে খারাপ হয়েছে কিডনি? জেনে নিন। লক্ষণগুলো দেখলে তখনই সতর্ক হয়ে যাওয়া উচিত।
পায়ে ফোলাভাব: পায়ে ফোলা কিডনি খারাপ হওয়ার সংকেত। কিডনিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলে, হিমোগ্লোবিনে পরিবর্তন দেখা যায়। এটি পায়ে প্রভাব ফেলে।
বিজ্ঞাপন
চোখ এবং মুখের চারপাশে ফোলাভাব: কিডনি ঠিকমতো কাজ না করতে পারলে পায়ের পাশাপাশি চোখ এবং মুখের চারপাশেও ফোলাভাব দেখা দেয়।
ঘন ঘন মুত্রত্যাগ: কিডনি শরীরের বর্জ্য পদার্থগুলো মূত্রের মাধ্যমে বাইরে পাঠায়। তাই, কিডনি খারাপ হওয়ার ক্ষেত্রে, মূত্রের পরিমাণ পরিবর্তিত হয়। এই অবস্থায়, মূত্রের রঙ, গন্ধও পরিবর্তিত হতে পারে। সেইসঙ্গে বারবার মুত্রত্যাগের উদ্রেক হতে পারে।
রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া: কিডনি খারাপের আর একটি বড় সংকেত হল রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া। রক্তচাপ অন্যান্য সমস্যার কারণেও হতে পারে, তবে কিডনি ব্লাড প্রেসারের উপরেও মারাত্মক প্রভাব ফেলে।
আরও পড়ুন: এই ৬ অভ্যাসে ধীরে ধীরে ক্ষতি হচ্ছে কিডনির
রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া: কিডনি খারাপের আর একটি বড় সংকেত হল রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া। রক্তচাপ অন্যান্য সমস্যার কারণেও হতে পারে, তবে কিডনি ব্লাড প্রেসারের উপরেও মারাত্মক প্রভাব ফেলে।
ক্লান্তি: অতিরিক্ত ক্লান্তিও কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সংকেত। কিডনি ফেইল হওয়ার কারণে, টক্সিনগুলো রক্তে জমা হতে শুরু করে। এর ফলে ক্লান্তি আসে।
এজেড