মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ঢাকা

আমি অনেক সুখী মানুষ: ইলন মাস্ক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:০৪ এএম

শেয়ার করুন:

আমি অনেক সুখী মানুষ: ইলন মাস্ক
ইলন মাস্ক। ছবি: এক্স

বিশ্বের শীর্ষ ধনী তিনি। সম্পদ এবং জৌলুসেও সবার চেয়ে এগিয়ে তিনি। উদ্ভট মন্তব্য ও কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বেশিরভাগ সময় থাকেন আলোচনায়। সেই ইলন মাস্ক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে জানালেন, 'আমি অনেক অনেক সুখী মানুষ'।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে কোনো একটি শিল্প কারখানায় দুই হাত উপরে তুলে হাসিমাখা ছবি পোস্ট করেছেন ইলন মাস্ক। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, 'আমি একজন সুখী মানুষ। একজন অনেক অনেক সুখী মানুষ।'


বিজ্ঞাপন


পোস্টে বিভিন্ন জনের কমেন্টের উত্তরও দিয়েছেন ইলন মাস্ক। একজনের কমেন্টের উত্তরে ইলন মাস্ক লিখেছেন, আপনিও খুশি আছেন শুনে আমি খুশি। জীবন উপভোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের একটিই জীবন। প্রতি মুহূর্তে প্রশংসা করুন!'

আরও পড়ুন: ছোট বাড়িতেই থাকেন ইলন মাস্ক, কী কী আছে দুই কামরার ফ্ল্যাটে

ইলন রিভ মাস্ক একজন দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত মার্কিন প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি উদ্যোক্তা। তিনি মহাকাশ ভ্রমণ সংস্থা স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা। এছাড়াও বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান টেসলা মোটরসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও পণ্য প্রকৌশলী, সোলারসিটির চেয়ারম্যান।

ইলন মাস্ক দি বোরিং কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা, নিউরালিংকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা, ওপেনএআইয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান এবং পেপ্যালের একজন সহ-প্রতিষ্ঠাতা।

তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সের ( সাবেক টুইটার) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। এছাড়াও তিনি হাইপারলুপ নামক কল্পিত উচ্চ গতিসম্পন্ন পরিবহন ব্যবস্থার উদ্ভাবক।

২০১৮ সালে ইলন মাস্ক 'ফেলো অব দি রয়্যাল সোসাইটি' নির্বাচিত হন। একই বছর ফোর্বস সাময়িকী বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তি তালিকায় ২৫ তম স্থানে তার নাম ঘোষণা করে। ২০১৯ সালে ফোর্বসের আমেরিকার সবচেয়ে উদ্ভাবনী নেতৃত্ব তালিকায় যৌথভাবে প্রথম স্থান অধিকার করেন। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

আরও পড়ুন: আরও এক কোম্পানি খুললেন ইলন মাস্ক

ইলন মাস্কের মা একজন কানাডিয়ান ও বাবা একজন দক্ষিণ আফ্রিকান। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়ায় বড় হয়েছেন। ১৯৮৮ সালে তিনি সতের বছর বয়সে কুইনস বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার উদ্দেশ্যে কানাডা গমনের পূর্বে প্রিটোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অল্প সময়ের জন্য লেখাপড়া করেছিলেন। দুই বছর কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার পর পেন্সিলভ্যানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত হন এবং অর্থনীতি ও পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।

একে

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর