তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
০৩ জুলাই ২০২৫, ০৯:১২ এএম
একটি ওয়াইফাই এক্সটেন্ডার মূল রাউটার থেকে সিগন্যাল গ্রহণ করে এবং সেই সিগন্যালটিকে পুনরায় সম্প্রচার (rebroadcast) করে। ফলে যে জায়গায় রাউটারের সিগন্যাল দুর্বল বা যায় না, সেখানে ইন্টারনেট পৌঁছায়।
রাউটারের কভারেজ সীমিত হলে, যেমন — বড় বাসা, অফিস বা বহু দেয়ালের ভিতরে।
এক্সটেন্ডারটি এমন জায়গায় বসালে, যেখানে মূল রাউটারের মাঝারি মানের (না খুব দুর্বল, না খুব শক্তিশালী) সিগন্যাল পাওয়া যায়।
ইন্টারনেট স্পিড ভালো থাকলে। এক্সটেন্ডার শুধু সিগন্যাল বাড়ায়, ইন্টারনেটের মূল গতি বাড়ায় না।

যদি এক্সটেন্ডারটি রাউটার থেকে খুব দূরে বসানো হয়, তখন তা দুর্বল সিগন্যাল রিব্রডকাস্ট করে, ফলে গতি থাকে ধীর।
অনেক পুরোনো বা কম মানের এক্সটেন্ডার বাফারিং বা ল্যাগ সৃষ্টি করে।
একই চ্যানেলে কাজ করলে ইন্টারফেয়ারেন্স হয়, তখন পারফরম্যান্স কমে যেতে পারে।

Mesh WiFi system: বড় জায়গার জন্য একাধিক ইউনিট দিয়ে পুরো বাসায় শক্তিশালী কভারেজ দেয়।
Powerline adapters: বিদ্যুৎ লাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেট পৌঁছে দেয় দূরের কক্ষে।
আরও পড়ুন: স্মার্টফোনে রেডিও চালাতে ইয়ারফোন লাগে কেন?
Better router placement: মাঝখানে উঁচু জায়গায় রাউটার বসালে এক্সটেন্ডার ছাড়াই অনেক সময় কাভারেজ বাড়ে।
ওয়াইফাই এক্সটেন্ডার কতটা কার্যকর তা নির্ভর করে সেটি সঠিকভাবে বসানো ও ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে। মাঝারি বাজেটের জন্য এটি একটি কার্যকর সমাধান হতে পারে, তবে বড় জায়গার জন্য মেশ ওয়াইফাই বা উন্নত রাউটার আরও ভালো কাজ দেয়।
এজেড