images

লাইফস্টাইল

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী নারী এই ৪ ধরনের

লাইফস্টাইল ডেস্ক

২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:২০ এএম

images

নারীর শরীর এবং মনের গভীরতার রহস্যভেদ করা সহজ নয়। কোনও পুরুষের পক্ষে কখনওই একজন নারীকে সম্পূর্ণ বোঝা সম্ভব নয়। নারী কথাটি শুনতে যতটা সহজ, নারীকে বোঝা ঠিক ততটাই কঠিন।

তাই যুগে যুগে কবিরা বলে এসেছেন প্রকৃতির মতো নিবিড় রহস্য লুকিয়ে রয়েছে নারীশক্তির মধ্যে। তবে এই রহস্য জানার বা বোঝার চেষ্টা আদিকাল থেকেই চলে আসছে।

আরও পড়ুন: নারী শাড়ি ভালোবাসে কেন?

জ্যোতিষশাস্ত্র নারীকে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করেছেন। এরা হলেন পদ্মিনী, চিত্রিণী, শঙ্খিনী ও হস্তিনী। এবার এই চারটি শ্রেণির নারীকে কীভাবে চেনা যায় তার উপায় দেখে নেওয়া যাক। 

2

পদ্মিনী

এই প্রকার রমণীদের নামেই লুকিয়ে রয়েছে রহস্য। এদের শারীরিক গঠন হয় আকর্ষণীয়, চোখ হয় পদ্মের মতো। মুখে সব সময় স্মিত হাসি লেগে থাকে। চুলের ধরন হয় কোঁকড়ানো। এরা সুমধুরভাষিণী হন। সব সময়ই এরা সত্যি কথা বলতে পছন্দ করেন। অতি রোমান্টিসিজম এদের একদম পছন্দের নয়। বরং ঘুমোতে বেশি ভালবাসেন। ধর্মচর্চা করতে খুব ভালোবাসেন। গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হন। শরীরে লোমের আধিক্য কম থাকে। নাচ-গানে পারদর্শী হন। রমণীকুলে এদের সর্বোত্তম মানা হয়।

1

চিত্রিণী

এই প্রকার নারীদের শরীর মধ্যম প্রকৃতির হয়। মুখে প্রায়ই মৃদু হাসি লেগে থাকে। ধীরেসুস্থে চলাফেরা করেন, কোনও কাজে অস্থিরতা দেখান না। চুল হয় মসৃণ প্রকৃতির। পরিমিত খাবার খান এবং ঘুমের সময়ও নিয়মিত থাকে। এদের ত্বক হয় নরম প্রকৃতির এবং শরীরে লোম থাকে না বললেই চলে। অন্য পুরুষের প্রতি আকর্ষণ থাকে না বললেই চলে।

wo

শঙ্খিনী

এই ধরনের রমণীর শরীর হয় দীর্ঘ প্রকৃতির। এদের চোখ, কান, নাক বেশ বড় হয় এবং হাত-পা দীর্ঘ হয়। শরীরে অল্পবিস্তর লোম থাকে। এঁদের মতিগতি হয় একটু চঞ্চল। শঙ্খিনী নারীরা হন মধ্যম প্রকৃতির।

gilr2

হস্তিনী

সাধারণত ভারী শরীরের অধিকারিণী হন এই রমণীরা। কণ্ঠস্বর হয় তীব্র। প্রচুর পরিমাণে খেতে ও ঘুমোতে ভালবাসেন। শরীরে লোমের সংখ্যা বেশি হয়। সাধারণত মিথ্যা বলার অভ্যাস দেখা যায়। ধর্মে-কর্মে মন প্রায় থাকে না বললেই চলে।

এজেড