এই ঘটনার প্রতিবাদে ম্যাচ পরবর্তী অনুষ্ঠানে অংশ নেননি পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আঘা। পরের কোনো সংবাদ সম্মেলনেও আসেনি পাকিস্তান দল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভারতের আচরণ নিয়ে চলছে তীব্র সমালোচনা।
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন-যুক্তরাষ্ট্রের সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তির শঙ্কায় পাকিস্তান
বিতর্ক এখানেই থেমে থাকেনি। ম্যাচের রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটকে নিয়েও দেখা দেয় নাটকীয়তা। আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবে কিনা, তা নিয়েও অনিশ্চয়তা তৈরি হয় পাকিস্তান শিবিরে। পরে জানা যায়, ম্যাচ রেফারি পাকিস্তানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন, এরপরই মাঠে নামে দলটি।
আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পৌঁছেছে পাকিস্তান। আগামী ২১ সেপ্টেম্বর দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আবারও ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। তবে হ্যান্ডশেক বিতর্কের পর পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা এই ম্যাচে খেলতে চান না বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যমগুলো।
বিজ্ঞাপন
পিসিবিও (পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড) ভারতীয় দলের আচরণে অসন্তুষ্ট। তারা দলকে ভারতের বিপক্ষে না খেলানোর চিন্তাও করছে। তবে এশিয়া কাপের মতো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে ম্যাচ বয়কট করলে বড় শাস্তির মুখে পড়তে পারে পাকিস্তান।
তাই শেষ পর্যন্ত ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও মাঠে নামতে হতে পারে তাদের। সব মিলিয়ে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে তৈরি হয়েছে চরম উত্তেজনা ও অনিশ্চয়তা।

