যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি কাদের ওপর প্রয়োগ করা হবে তা স্পষ্টভাবে জানিয়েছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি আরোপের তিনদিন পর বিষয়টি জানানো হলো।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে উদ্ধৃত করে মার্কিন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞাপন
ফেসবুক পেজে পিটার হাসের একটি সাক্ষাৎকার শেয়ার করা হয়, যাতে রাষ্ট্রদূত স্পষ্টভাবে জানান কাদের ওপর ভিসানীতি প্রয়োগ করা হবে।
এতে বলা হয়, আমরা নীতিটি (ভিসা নিষেধাজ্ঞা) সরকারপন্থী, বিরোধী দল, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, বিচার বিভাগের সদস্য, গণমাধ্যমের সদস্যসহ যে কারো বিরুদ্ধে ভারসাম্যপূর্ণ উপায়ে প্রয়োগ করছি, যারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া ক্ষুণ্ণ করায় জড়িত।
এর আগে, গত শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক বিবৃতিতে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানায়।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার ওই বিবৃতিতে জানান, স্টেট ডিপার্টমেন্ট আজ গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ণ করার জন্য দায়ী বা জড়িত থাকা বাংলাদেশিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করার পদক্ষেপ নিচ্ছে। এরমধ্যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, ক্ষমতাসীন দল এবং রাজনৈতিক বিরোধী দলের সদস্য রয়েছেন।
গত ২৪ মে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি আরোপের বিষয়টি ঘোষণা দেন।
/জেএম