সালেহ পায়েলের ক্যামেরায় রাতের আকাশের সৌন্দর্য

ছবি ২: সবুজ ধানের ক্ষেতের শেষ প্রান্তে মেলা বসিয়েছে নক্ষত্ররাজি। অদ্ভুত সুন্দর এই ছবিটি তোলা টাঙ্গাইল শহর থেকে কিছুটা দূরের এক গ্রামে। পায়েল বলছিলেন, ‘ছবিটি তুলতে গিয়ে কাঁদা-পানিতে মাখামাখি অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ছবিটি তোলার পর কোনো কষ্টই আর কষ্ট মনে হচ্ছিল না।’

ছবি ৩: গ্রামে রাতের আকাশ তো কতই দেখেছেন। তার মধ্যেও যে অপার সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে তা হয়তো দেখা হয়নি খালি চোখে। রাত প্রায় দুইটার দিকে তোলা হয়েছিল ছবিটি। পায়েল বলেন, ‘গ্রামে খুব দ্রুত সবকিছু নীরব হয়ে যায়। একা একাই সারারাত চষে বেড়িয়েছিলাম রাতের সৌন্দর্য ক্যামেরাবন্দি করার জন্য।’

ছবি ৪: কাজের সুবাদে দীর্ঘদিন খাগড়াছড়িতে ছিলেন সালেহ পায়েল। এই ছবিটি সেখানেই তোলা। সবুজের মাঝে নিজের সৌন্দর্য পুরোটা মেলে ধরেছে তারার দল। 

ছবি ৫: এই ছবিটি সম্পর্কে পায়েল বলেন, ‘কুমিল্লা থাকতে ছবিটি তুলেছিলাম। আমার এক ছোট ভাইয়ের সঙ্গে এই পুরাকীর্তির (স্থানীয়ভাবে ‘কোটিলা মোড়া’ নামে পরিচিত) পাশে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। মাঝরাতে মেঘ কেটে গিয়ে তারায় আকাশ ভরে গিয়েছিল। ঝটপট তুলে ফেলেছিলাম এই ছবি।

ছবি ৬: ‘চাইয়া দেখ আমার কাছে কি দেই তোমায়/ ফুল চাইলে ঘুম পাড়াব ফুলের বিছানায়/ নদী চাইলে সাগর দেবো চাও যদি তারা/ পুরো আকাশ ঢাইলা দেবো ভালবাসায় ভরা’— প্রিয়জনকে ভালোবেসে এ গান কি কখনো শুনিয়েছেন? ছবিটি দেখে কিন্তু গানের লাইনগুলোই মনে পড়বে। 

ছবি ৭: ভালোবাসার মানুষটির পাশে বসে খোলা আকাশের নিচে এমন একটি রাত কাটানোর স্বপ্ন আপনি দেখতে পারেন। এই ছবিটি খাগড়াছড়িতে তোলা। সময় তখন রাত তিনটা। 

>> আরও পড়ুন: তারেক মাহমুদের ক্যামেরায় বৃষ্টির ১০ রূপ

এনএম