নারীদের একটি পরিচিত স্বাস্থ্য সমস্যা পিসিওডি। জরায়ুতে সিস্ট হলে তাকে পিসিওডি বলা হয়। এটি পিসিওএস এত তুলনায় কম ক্ষতিকর। এই সমস্যা থাকলে ওজন কমানো কঠিন হয়ে পড়ে। এটি সহজে নিয়ন্ত্রণেও আসে না। পিসিওডি থাকলে নিয়মিত শরীরচর্চার পাশাপাশি খাওয়াদাওয়ায় বাড়তি নজর দিতে হয়।
পিসিওডি থাকলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কারণ ওজন বেড়ে গেলে সমস্যা বাড়তি আকার ধারণ করতে পারে। পিসিওডি থাকলে খাদ্যতালিকায় কোন খাবারগুলো রাখা উচিত। চলুন জানা যাক-
বিজ্ঞাপন

প্রোটিন
ওজন কমানোর জন্য পুষ্টিবিদরা বেশি করে প্রোটিন খাওয়ার কথা বলেন। পিসিওডির ক্ষেত্রেও এই নিয়ম প্রযোজ্য। খাদ্যতালিকায় রাখুন মাছ, মাংস, ডিম, প্রোটিন সমৃদ্ধ শস্য।
বাদাম
বিজ্ঞাপন
পিসিওডি রোগীদের ওজন কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোটের মতো বাদাম। প্রোটিন, মিনারেলস, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ বাদামগুলো ওজন নিয়ন্ত্রণে অন্যতম ভূমিকা রাখে। পিসিওডি রোগীরা তাই রোজকার ডায়েটে বাদাম রাখুন।

ডার্ক চকোলেট
পিসিওডি রোগীরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে খেতে পারেন ডার্ক চকলেট। এই চকলেটে ক্যালোরির পরিমাণ একেবারেই কম। এছাড়া ডার্ক চকোলেটে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্টসহ অন্যান্য উপকারী উপাদান। স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি এই ডার্ক চকলেট।
সবুজ শাকসবজি
পিসিওডি থাকুক বা না থাকুক ওজন কমাতে সবুজ শাকসব্জি খেতেই হবে। ব্রকোলি, পালং শাক, গাজর রাখুন খাদ্যতালিকায়। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন সমৃদ্ধ সবজি ওজন কমাতে সাহায্য করে। সেসঙ্গে নিয়ন্ত্রণে রাখে পিসিওডিও।
এনএম

