দেশের ৪০ শতাংশ নারী থাইরয়েড জনিত রোগে আক্রান্ত। দেশে মোট আক্রান্ত রোগীর ৬০ শতাংশই থেকে যান চিকিৎসার বাইরে।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) রাজধানীর হোটেল প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশ থাইরয়েড সোসাইটি-বিটিএস আয়োজিত বৈজ্ঞানিক সেমিনারে উঠে আসে এমন তথ্য।
বিজ্ঞাপন
এতে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে থাইরয়েড রোগ মা থেকে সন্তানে প্রবাহিত হয়। এর বাইরে আয়োডিনের অভাব বা অতিরিক্ত আয়োডিন গ্রহণেও এ রোগের প্রকোপ বাড়ছে বলে জানান বক্তারা।
এদিন থাইরয়েড বিষয়ে বৈজ্ঞানিক সেমিনার ও বাংলাদেশ থাইরয়েড সোসাইটির বার্ষিক সাধারণ সভায় অংশ নেন দেশের ১২০ জন থাইরয়েড বিশেষজ্ঞ। সদস্যদের ভোটে পরবর্তী এক বছরের জন্য সোসাইটির সভাপতি নির্বাচিত হন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন (নিনমাস) বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার প্রধান অধ্যাপক ডা. এ কে এম ফজলুল বারী। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন অধ্যাপক ডা. নাসরিন সুলতানা।
আরও পড়ুন
এ সময় বাংলাদেশ থাইরয়েড সোসাইটির নবনির্বাচিত সভাপতি অধ্যাপক ডা. ফজলুল বারী বলেন, শুরুতেই রোগটি শনাক্ত না হওয়ায় এ ধরনের রোগ নীরবে বিস্তার লাভ করছে। দেশে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি থাকলেও সচেতনতার অভাবে মানুষ জটিল সমস্যা ছাড়া চিকিৎসকের কাছে আসছে না। সারাদেশে বিশিষেজ্ঞ তৈরি ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে সর্বাত্মক চেষ্টা করবে থাইরয়েড সোসাইটি।
বিজ্ঞাপন
এসএইচ/এফএ

