নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন প্রচার ও আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে (ডোমার-ডিমলা) আসনের উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার কুটিরডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এই মতবিনিময় সভার অোয়োজন করা হয়।
বিজ্ঞাপন
বীর মুক্তিযোদ্ধা ময়েজউদ্দীনের সভাপত্বিতে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত বক্তব্য রাখেন ডোমার-ডিমলা আসনের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফার্মাসিস্ট সরকার ফারহানা আখতার সুমি।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন ডিমলা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মহিকুল ইসলাম, স্থানীয় জাহিদুল ইসলাম জাদু, নয়ন ইসলাম, হাসান আলী, সুমির বোন ডা. মরিয়ম প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় বক্তারা সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কুটির ডাঙ্গা গ্রামে পাউবোর সঙ্গে সংর্ঘষ ও তাদের মধ্যকার সমস্যার কথা প্রধান অতিথিকে বলেন।
বিজ্ঞাপন
ফার্মাসিস্ট সরকার ফারহানা আখতার সুমি বলেন, ছিটমহল বিনিময় করেছে সরকার। এখন আমরা সবাই বলতে পারি আমরা বাংলার মাটিতে বসবাস করি। যেদিন থেকে বিনিময় হয়েছে সেদিন থেকে তারা একটি পতাকা পেয়েছে। আমাদের জননেত্রীর চিন্তা হচ্ছে প্রতিটি যায়গাকে এবং প্রতিটি মানুষকে স্মার্ট করবেন। আগে মেয়েরা বাইরে যেতে ভয় পেত। এটি কে দমন করেছে? আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা। জঙ্গী দমন করেছে, নিরাপত্তা বাড়িয়েছে আমাদের সরকার।
তিনি বলেন, যদিও আমার ফ্যামিলি চায়নি আমি রাজনীতি। কিন্তু আমি শেখ হাসিনাকে দেখে মুগ্ধ হয়ে রাজনীতিতে আসি, আমি চাই আমার নেত্রীর মতো মানুষের কাছে গিয়ে মানুষের সমস্যাগুলোর সমাধান করতে। মানুষের সমস্যার সমাধান করতে না পারলে রাজনীতি করা বৃথা। একটা চেয়ারের অনেক ক্ষমতা। উনারা চাইলে সব সমস্যার সমাধান করতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, আমি যদি কোনো একটা সমস্যা নিয়ে একজন মন্ত্রীর কাছে যাই। আমাকে এক থেকে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। একজন এমপি সাহেদের সেটা প্রয়োজন হয় না। এরপরেও তারা কেন কাজ করে না আমার বুঝে আসে না। সমস্যা হয়েছে সরাসরি আমাদের নেত্রীর কাছে যাবে সমাধান করে আনবেন। যারা করে না আমি বলব নেতা হিসেবে তারা ব্যর্থ। জননেত্রী এমন এক মানুষ, উনার কাছে কেউ গিয়ে কখনও ফিরে আসে না। নেত্রী সবাইকে দেয়।
প্রতিনিধি/এসএস