জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে সেখানে তিন দফা দাবি নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন: গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেলেন কুবি শিক্ষার্থী
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সংহতি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা। এ সময় তারাও বিক্ষোভ করে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও ট্রেজারারকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে আগামীকাল নতুন কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের দাবিগুলো অবশ্যই দ্রুত সময়ের মধ্যে পূরণ করতে হবে। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা কঠোর থেকে কঠোর আন্দোলনে যাবো। এ ভিসিকে দ্রুত পদত্যাগ করতে হবে।
আরও পড়ুন: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ
বিজ্ঞাপন
তারা বলেন, আমরা একটা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে যাচ্ছি। যত সময় যাচ্ছে আমরা সেশন জটের কবলে পড়ছি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, ৭ আগস্ট থেকে বিশ্ববিদ্যালয় চালু হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম, একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, ট্রেজারারসহ তৎকালীন সময়ে অবৈধভাবে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষক, কর্মকর্তা সবার পদত্যাগ ও সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ ঘোষণার দাবিতে বৈষম্যবিরোধী কর্মসূচি পালন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. সৌমিত্র শেখরের মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
প্রতিনিধি/ এমইউ