শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ঢাকা

হোন্ডা এসপি ১২৫

হোন্ডার ১২৫ সিসির জনপ্রিয় বাইক এটাই

অটোমোবাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৪ এএম

শেয়ার করুন:

HONAD SP 125

হোন্ডার জনপ্রিয় কমিউটার মোটরসাইকেল এসপি ১২৫। এই মডেলটিতে দুর্দান্ত মাইলেজ পাওয়া যায়। তাই বাজারে এর কাটতি ভালো। মূলত স্পোর্টি লুক এবং আধুনিক ডিজাইনের সকল বয়সীদের মনযোগ করেছে হোন্ডা এসপি ১২৫।

হোন্ডার যতগুলো মডেলের মোটরসাইকেল আছে তার মধ্যে এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে এসপি ১২৫। এই বাইক কেনার জন্য শোরুমে ভিড় বাড়ছে ক্রেতাদের। ভায়োলেট রঙের ভেরিয়েন্টের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি। এতে একটা আড়াআড়ি সবুজ স্ট্র্যাপ রয়েছে। এটা যেন বাইকের লুকটাই পাল্টে দিয়েছে। জবরদস্ত সব ফিচারও রয়েছে। এলইডি হেডল্যাম্প, ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, এবং স্টার্ট ও স্টপ ফাংশনালিটি, কী নেই!


বিজ্ঞাপন


HONDA-PIC

যাদের প্রতিদিন দেড়-দুই ঘণ্টা কিংবা তারও বেশি বাইক চালাতে হয়, তাদের জন্য হোন্ডা এসপি ১২৫ আদর্শ। পেছনের প্যানেল এবং সিট এতটাই আরামদায়ক যে কোনও অস্বস্তি হয় না। নিয়মিত বাইক চালানোর কারণে অনেকেই ঘাড়, পিঠ এবং কোমরের ব্যথায় ভোগেন। এসপি১২৫ মডেলে সেই সমস্যা হবে না বলেই দাবি। সোজা কথায়, শুধু লুক নয়, ব্যবহারের দিক থেকেও হোন্ডা এসপি ১২৫-এর কোনও বিকল্প নেই।

আরও পড়ুন: সুজুকি ১৬০ সিসির নতুন মোটরসাইকেল আনল

বিক্রেতারা বলছেন, বিয়ের মৌসুমে হোন্ডা এসপি১২৫-এর চাহিদা বেড়েছে। স্পোর্টি লুক, দুর্দান্ত মাইলেজ আর পকেট ফ্রেন্ডলি দামই এর প্রধান কারণ। এতে রয়েছে ফুয়েল ইঞ্জেক্টেড ইঞ্জিন। দেওয়া হয়েছে আপডেটেড চ্যাসিস। দেখতে ১৫০ সিসির বাইকের মতোই। তবে হালকা। রয়েছে এলইডি হেডলাইট। টেল সেকশনো নতুন করে ডিজাইন করেছে কোম্পানি। তবে টেললাইটে এলইডি নেই। 


বিজ্ঞাপন


এসপি ১২৫ মডেলে হোন্ডা নতুন সাইলেন্সি এসিজি (অলটারনেট কারেন্ট জেনারেটর) দিয়েছে ফলে চালক স্টার্টার মোটর থেকে কোনও ক্র্যাঙ্কিং সাউন্ড বেরয় না। মোটের ওপর, এই বাইক সম্পূর্ণ ফিচার-প্যাকড।

HONDA

এর অ্যালয় হুইল ডিজাইনও নতুন। এতে ১৮ ইঞ্চির হুইলসসহ রিয়ারে কম রোলিং রেসিস্ট্যান্স টায়ার দেওয়া হয়েছে। যার ফলে এসপি ১২৫-এ মাইলেজ মিলছে ভালো। ফিচারের কথা বললে, নতুন ফুল-ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল রয়েছে এতে, ফুয়েল এবং ট্রিপ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য পান চালক।

আরও পড়ুন: কেটিএম ডিউক মোটরসাইকেলের দাম কমল

পাশাপাশি, ইন্সট্রুমেন্ট কনসোলের উপরে একটি ইকো গ্রিন লাইট সাইনও দেওয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে চালক জানতে পারেন বাইকটি কোন আরপিএমের ভালো মাইলেজ দেয়। ইন্সট্রুমেন্ট কনসোলে ফুয়েল রেঞ্জ, দুটি ট্রিপ মিটার, ডিজিটাল ফুয়েল গেজ, ওডোমিটার এবং স্পিডোমিটার ছাড়াও একটি গিয়ার পজিশন ইন্ডিকেটরও দেওয়াহয়েছে। এর দাম শুরু হয়েছে ভারতে ৮৮ হাজার রুপি থেকে। বাংলাদেশে এই মডেল পাওয়া যাচ্ছে। তবে দাম ভারতের দেড়গুণেরও বেশি।

এজেড

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর