images

জাতীয়

ঢাকা বিভাগে বিজয়ী যারা

ঢাকা মেইল ডেস্ক

০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০৪:৩৯ এএম

কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি ‘নৌকা’ প্রতীকে ৭৬ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটকম প্রতিদ্বন্দ্বী তারই আপন বড় ভাই স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম ‘ঈগল’ প্রতীকে পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৯৯৮ ভোট। 

কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদি-পাকুন্দিয়া) আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সোহরাব উদ্দিন ‘ঈগল’ প্রতীকে ৮৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত ‘নৌকা’ প্রার্থী আব্দুল কাহার আকন্দ ৬৮ হাজার ৯৩২ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৩ (তাড়াইল-করিমগঞ্জ) আসনটিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মুজিবুল হক চুন্নু ‘লাঙ্গল’ প্রতীকে ৫৭ হাজার ৫৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব) মো. নাসিমুল হক ‘কাঁচি’ প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ২৩৫ ভোট। 

কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনটিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক ‘নৌকা’ প্রতীকে ২ লাখ ৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আবু ওয়াহাব পেয়েছেন ২ হাজার ৭৩৫ ভোট। 

কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলী-বাজিতপুর) আসনটিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আফজাল হোসেন ‘নৌকা’ প্রতীকে ৮৪ হাজার ৭৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সুব্রত পাল ‘ঈগল’ প্রতীকে পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৯০১ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনটিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন ‘নৌকা’ প্রতীকে ১ লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের হাজি রুবেল ৩ হাজার ২০৬ ভোট পেয়েছেন। 

মানিকগঞ্জ-১ আসনে বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী বিজয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ। তার মোট প্রাপ্ত ভোট ৮৬ হাজার ৯৪১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জোট মনোনীত প্রার্থী জহিরুল আলম রুবেল পান ৩৮ হাজার ৯৪২ ভোট। 

মানিকগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের তিনবারের সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমকে হারিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান জাহিদ আহমেদ। ৮৮ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়েছেন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মমতাজ বেগম পেয়েছেন ৮২ হাজার ১৩৮ ভোট। 

মানিকগঞ্জ-৩ আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয় ছিনিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের জাহিদ মালেক। এবার মোট ১ লাখ ২৬ হাজার ৭২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী গণফোরামের মফিজুল ইসলাম খান কামাল পান ৫ হাজার ৩৯১ ভোট।

মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মহিউদ্দিন আহমেদ ৯৫ হাজার ৮৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সারোয়ার কবির ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৬১ হাজার ৫৪০ ভোট।

মুন্সিগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগ দলীয় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের অ্যাডভোকেট সোহানা তাহমিনা পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৯৬ ভোট।

মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কাঁচি প্রতীকের হাজী মো. ফয়সাল বিপ্লব ৮৯ হাজার ৭০৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ দলীয় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস পেয়েছেন ৮২ হাজার ৮৩৩ ভোট।

ঢাকা-১ আসনে ১ লাখ ৫০ হাজার ৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সালমান এফ রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙল প্রতীকের জাতীয় পার্টির সালমা ইসলাম পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯৩০ ভোট। 

ঢাকা-২ আসনে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মো. কামরুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের ডা. হাবিবুর রহমান পেয়েছেন ১০ হাজার ৬৩৫ ভোট। 

ঢাকা-৩ আসনে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের নসরুল হামিদ। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙল প্রতীকের মো. মনির সরকার পেয়েছেন ২৮৬৮ ভোট। 

ঢাকা-৪ আসনে ২৪ হাজার ৭৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আওলাদ হোসেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের সানজিদা খানম পেয়েছেন ২২৫৭৭ ভোট। 

ঢাকা-৫ আসনে ৫০ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মশিউর রহমান মোল্লা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী হারুনর রশীদ (মুন্না) ৫০৩৩৪ ভোট পেয়েছেন। 

ঢাকা-৬ আসনে ৬১ হাজার ৭০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাঈদ খোকন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিনার প্রতীকের মো. রবিউল আলম মজুমদার পেয়েছেন ১১০৯ ভোট।

ঢাকা-৭ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সোলাইমান সেলিম ৬৩৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন পেয়েছেন ৭৩০৮ ভোট।

ঢাকা-৮ আসনে ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী মো. জুবের আলম খান পেয়েছেন ৮৮০ ভোট।

ঢাকা- ৯ আসনে ৯০ হাজার ৩৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙল প্রতীকের কাজী আবুল খায়ের পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯৪ ভোট।

ঢাকা-১০ আসনে ৬৫ হাজার ৮৯৮ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীকে ফেরদৌস আহমেদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির হাজি মো. শাহজাহান পেয়েছেন ২ হাজার ২৫৭ ভোট। 

ঢাকা -১১ আসনে ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙল প্রতীকের শামীম আহমেদ পেয়েছেন ২ হাজার ৭৪৭ ভোট। 

ঢাকা-১২ আসনে ৯৪ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী খোরশেদ আলম খুশু ২ হাজার ২১৯ ভোট পেয়েছেন। 

ঢাকা-১৩ আসনে ৯০ হাজার ৪৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তরিকত ফেডারেশনের কামরুল হাসান ফুলের মালা প্রতীকে পেয়েছেন এক হাজার ৫২৯ ভোট।

ঢাকা-১৪ আসনে ৫৩ হাজার ৫৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মাইনুল হোসেন খান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী কেটলি প্রতীকের মো. লুৎফর রহমান ১৭ হাজার ৯১৪ ভোট পেয়েছেন। 

ঢাকা-১৫ আসনে ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয় পার্টির শামসুল হক লাঙল প্রতীকে পেয়েছেন ২০৪৪ ভোট। 

ঢাকা-১৬ আসনে ৬৫ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকে সালাহ উদ্দিন রবিন পেয়েছেন ছয় হাজার ৩১৪ ভোট।

ঢাকা-১৭ আসনে ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোহাম্মদ এ আরাফাত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিকল্পধারা বাংলাদেশ-এর মো. আইনুল হক কুলা প্রতীকে ১ হাজার ৩৮০ ভোট পেয়েছেন। 

ঢাকা-১৮ আসনে কেটলি প্রতীকের মো. খসরু চৌধুরী ৭৯০৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের এস এম তোফাজ্জল হোসেন পেয়েছেন ৪৪৯০৯ ভোট। 

ঢাকা-১৯ আসনে ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের সাইফুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের ডা. মো. এনামুর রহমান পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৩৬১ ভোট।

ঢাকা-২০ আসনে ৮৩ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী বেনজীর আহমদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাদ্দেছ হোসেন কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৬১৩ ভোট।

গাজীপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯ হাজার ২১৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: রেজাউল করিম রাসেল ট্রাক প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৯২ হাজার ৭৮৮।

গাজীপুর-২ আসনে আওয়ামী মনোনীত মো: জাহিদ আহসান রাসেল (নৌকা) পেয়েছেন ১ লাখ ৪ হাজার ৪৭৭ ভোট। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী আলিম উদ্দিন বুদ্দিন ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৪ হাজার ১২৯ ভোট।

গাজীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রুমানা আলী টুসী পেয়েছেন ১ লাখ ২৬ হাজার ১৯৬ ভোট। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীক নিয়ে মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৬৭৪ ভোট।

গাজীপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৭২৯ ভোট। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীক নিয়ে আলম আহমেদ পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৪৫ ভোট।

গাজীপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: আখতারউজ্জামান ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮২ হাজার ৭২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী মেহের আফরোজ চুমকি পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৭৮৩ ভোট।

নরসিংদী-০১ আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নজরুল ইসলাম হিরু। তিনি পেয়েছেন ৮৮১৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের মো. কামরুজ্জামান পেয়েছেন ৫৫৫৫৯ ভোট।

নরসিংদী-০২ আসনে নৌকার প্রার্থী আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ ৮৬৯৪১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এএনএম রফিকুল আলম সেলিম (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৪৯১৫ ভোট।

নরসিংদী-০৩ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। তিনি পেয়েছেন ৫৬৭৭৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী ফজলে রাব্বি খান পেয়েছেন ৪৫১১৫ ভোট।

নরসিংদী-০৪ আসনে নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৭৯৮২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের সাইফুল ইসলাম খান বীরু পেয়েছেন ৭০৬৮৫ ভোট।

নরসিংদী-০৫ আসনে নৌকার প্রার্থী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু ১১১৭৫৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের মিজানুর রহমান চৌধুরী পেয়েছেন ৬৪০৭৭ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহার ভূঁইয়া কেতলি প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৭৫ ভোট। 

নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে ১ লাখ ৪৮ হাজার ২৪২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি জাতীয় পাটির আলমগীর সিকদার লোটন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ২শ ৫৬ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে ১ লাখ ১২ হাজার ৮০৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি লিয়াকত হোসেন খোকা লাঙ্গল প্রতিক পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮১১ ভোট পান। 

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে ১ লাখ ৯৫ হাজার ৮২৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শামীম ওসমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাকের পার্টির মুরাদ হোসেন জামাল গোলাপ ফুল প্রতীকে ৭ হাজার ২৬৯ ভোট পেয়েছেন।

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ১ লাখ ৫২ হাজার ২৯২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী সেলিম ওসমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ইসলামী ফ্রন্টেন চেয়ার প্রতীকের একরামুল হক ৩ হাজার ৭৩৩ ভোট পেয়েছেন।

রাজবাড়ী-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলী ৯৭ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাড. ইমদাদুল হক বিশ্বাস পেয়েছেন ৫৩ হাজার ১৩২ ভোট। 

রাজবাড়ী-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. জিল্লুল হাকিম ২ লক্ষ ৩১ হাজার ৮৮৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী হক পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৬৬ ভোট।

ফরিদপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার নৌকার প্রার্থী আব্দুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২৩ হাজার ৩৩১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৮৪৯৮৯ ভোট। 

ফরিদপুর ২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শাহাদাব আকবর চৌধুরী লাবু নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জামাল হোসেন মিয়া ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৮৪ হাজার ১১৪ ভোট। 

ফরিদপুর-৩ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ. কে. আজাদ পেয়েছেন ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী শামীম হক পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৮৯ ভোট। 

ফরিদপুর-৪ আসনে ঈগল প্রতীক নিয়ে মজিবর রহমান নিক্সন চৌধুরী পেয়েছেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাজী জাফরউল্লাহ নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬ ভোট। 

গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুহা. ফারুক খান ১ লাখ ১৯ হাজার ২৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী কাবির মিয়া পেয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ৫৩০ ভোট।

গোপালগঞ্জ-২ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেখ ফজলুল করিম সেলিম ২ লাখ ৯৫ হাজার ২৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির কাজী শাহীন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৫১৪ ভোট। 

গোপালগঞ্জ-৩ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা পেয়েছেন দুই লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একতারা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পান ৪৬৯টি ভোট।

মাদারীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নুর ই আলম চৌধুরী ১ লক্ষ ৯৬  হাজার ৭৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মোতাহার হোসেন সিদ্দিকী পেয়েছেন ১৮৩৬ ভোট।

মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের শাজাহান খান ২ লাখ ২৩ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের একেএম নুরুজ্জামান পেয়েছেন ৩,৪১৫ ভোট।

মাদারীপুর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহমিনা বেগম ৯৬ হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের আবদুস সোবহান গোলাপ পেয়েছেন ৬১ হাজার ৯৭১ ভোট।