images

সারাদেশ

রাজশাহীতে ঈদের প্রধান জামাত ৮টায়

জেলা প্রতিনিধি

২৭ জুন ২০২৩, ০৪:৫৮ পিএম

রাজশাহী হযরত শাহ মখদুম (রহ.) কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) সকাল ৮টায় প্রাথমিকভাবে ঈদের প্রধান জামাতের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

তবে বৃষ্টি বা আবহাওয়া অনুকূলে না থাকলে হযরত শাহ মখদুম (রহঃ) দরগা জামে মসজিদে ঈদের প্রধান জামাত আয়োজন করা হবে। সেক্ষেত্রে চাহিদা অনুযায়ী ৪৫ মিনিট পর পর ২য় ও ৩য় জামাত আয়োজনের প্রস্তুতি রাখা হবে।

মঙ্গলবার (২৭ জুন) দুপুরে রাজশাহী জামিয়া ইসলামীয়া শাহ মখদুম (রহঃ) মাদরাসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মাওলানা মুফতি আবদুল খালেক এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুফতি আবদুল খালেক জানান, কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করবেন নগরীর হেতমখাঁ বড় মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি মাওলানা ইয়াকুব আলী। তাকে সার্বিক সহযোগিতা করবেন রাজশাহী শাহ মখদুম কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ। তবে দরগা মসজিদে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হলে প্রথমটিতে ইয়াকুব আলী এবং দ্বিতীয়টিতে মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ ইমামতি করবেন।

নগরীতে ঈদের ২য় প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে টিকা পাড়া ঈদগাহ মাঠে। সেখানেও সকাল ৮টায় জামাতের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বৃষ্টি বা আবহাওয়া অনুকূলে না থাকলে ঈদগাহ সংলগ্ন টিকাপাড়া মোহাম্মপুর জামে মসজিদ কমপ্লেক্সে ঈদের জামাত আয়োজনের প্রস্তুতি রাখা হয়েছে। এছাড়াও নগরীতে ৩য় বৃহৎ ঈদ জামাত সকাল ৮টায় সাহেব বাজার মসজিদ সংলগ্ন জিরো পয়েন্টে অনুষ্ঠিত হবে।

আর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে সকাল ৮টায় এবং রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) জামে মসজিদে সকাল ৭টায় ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে, গত রোববার (২৫ জুন) সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়- যথাযোগ্য মর্যাদা ও আনন্দমুখর পরিবেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপনের লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে রাজশাহী জেলা প্রশাসন। সেই অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় ঈদের দিন সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৮টায় নগরীর হযরত শাহ মখদুম (রহ.) কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

এদিন হাসপাতাল, কারাগার, এতিমখানা, শিশুকেন্দ্র, শিশুপরিবার, শিশুপল্লী, শিশুসদন, ছোটমণি নিবাস, শিশু বিকাশ কেন্দ্র, সেফ হোম এবং অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করবে।

প্রতিনিধি/এসএস