অটোমোবাইল ডেস্ক
২৩ মে ২০২৩, ১০:৩৬ এএম
এই প্রথম দুই সিএনজি সিলিন্ডারের গাড়ি আনল টাটা। মডেল টাটা অল্টোজ সিএনজি। এই গাড়ির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল সিএনজির ডাবল সিলিন্ডার থাকার পরও বুট স্পেস অনেক। এছাড়াও এই গাড়িতে সিঙ্গেল অ্যাডভান্স ইসিইউ দেওয়া হয়েছে। এই গাড়িটি সরাসরি সিএনজিতে চালু করা যায়।
বাজারে সিএনজি সিলিন্ডার গাড়ির জনপ্রিয়তা রয়েছে। তবে এখনও সব কোম্পানি সেই তালিকায় নিজেদের নাম যুক্ত করেনি। শীর্ষস্থানীয় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টাটা মোটরস ভারতের বাজারে প্রথম ডুয়াল সিএনজি সিলিন্ডার গাড়ি অল্টোজ লঞ্চ করেছে। গাড়িটি এমনিতেই মানুষের কাছে অনেক পরিচিত। তারই সিএনজি ভার্সন বাজারে আনলো কোম্পানিটি।
টাটা অল্টোজ একটি প্রিমিয়াম হ্যাচব্যাক গাড়ি। এই গাড়িতে ভয়েস অ্যাসিস্ট সানরুফ, এয়ার পিউরিফায়ার , ওয়্যারলেস চার্জার , ১৭.৭৮ সেন্টিমিটার টাচস্ক্রিন ইনফোটেইনমেন্ট সিস্টেম , অটো হেডল্যাম্প , আইআরএ কানেক্টেড কার টেকনোলজি , প্রিমিয়াম লেদারেট সিট , ডুয়াল টোন অ্যালয় হুইল , রিয়ার এসি ভেন্ট , রিয়ার সিট আর্মরেস্টেবলের মতো আরও অনেক ফিচার রয়েছে।
টাটার ডুয়াল সিএনজি সিলিন্ডার হ্যাচব্যাক কার অল্টোজে দেওয়া হয়েছে ১.২ লিটার রেভোট্রন ইঞ্জিন। এটি অ্যাডভান্সড আই সিএনজি প্রযুক্তির সঙ্গে চালু করা হয়েছে। গাড়িটি ১.২ লিটার ইঞ্জিন থেকে সিএনজি মোডে ৭৩.৫ পিএস পাওয়ারসহ ১০৩ নিউটন মিটার টর্ক উৎপন্ন করে।
এই গাড়ির চালকও আরোহীদের নিরাপত্তার জন্য ডুয়াল এয়ারব্যাগ, এবিএস, ইবিডি, ব্রেক ওয়ে কন্ট্রোল , কর্নার স্টেবিলিটি কন্ট্রোলের মতো নিরাপত্তা ফিচার।
এছাড়াও সিএনজি ভর্তি করার সময় সুরক্ষার জন্য এটিতে একটি মাইক্রো সুইচ রয়েছে। গাড়িতে সিএনজি ভর্তি হয়ে গেলে, জ্বালানির ঢাকনা খোলার পর গাড়ি চালু করা যায় না।
এজেড