ডিএসএলআর ক্যামেরা সাধারণত একটি লেন্সেই কাজ করে, কিন্তু সেই একটি লেন্স অনেক শক্তিশালী এবং ভার্সেটাইল হয়। আপনি ইচ্ছে করলে আলাদা আলাদা কাজের জন্য (যেমন পোর্ট্রেট, ল্যান্ডস্কেপ, ম্যাক্রো, টেলিফটো) আলাদা আলাদা লেন্স ব্যবহার করতে পারেন — মানে লেন্স পরিবর্তনযোগ্য।
অন্যদিকে, ফোনের ক্যামেরায় একাধিক লেন্স থাকে, কারণ ফোনে আপনি লেন্স পরিবর্তন করতে পারবেন না। তাই নির্মাতারা ফোনেই ভিন্ন ভিন্ন কাজে উপযোগী ছোট ছোট লেন্স যুক্ত করে দেন, যেমন-
বিজ্ঞাপন

ফোনে যে লেন্সগুলো থাকে:
মেইন (ওয়াইড) লেন্স – সাধারণ ছবি তোলার জন্য।
আল্ট্রা ওয়াইড লেন্স – বেশি বিস্তৃত দৃশ্য ধরার জন্য (যেমন গ্রুপ ফটো, ল্যান্ডস্কেপ)।
বিজ্ঞাপন
টেলিফটো লেন্স – দূরের জিনিস জুম করে তোলার জন্য।
ম্যাক্রো লেন্স – খুব কাছ থেকে ছোট জিনিসের ছবি তোলার জন্য (যেমন পোকামাকড়, ফুল)।
ডেপথ সেন্সর / টাইম অফ ফ্লাইট (ToF) – পোর্ট্রেট মোডে ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করতে সাহায্য করে।

ডিএসএলআর-এ কীভাবে এই কাজগুলো হয়?
ডিএসএলআর-এ এই সব কাজের জন্য ভিন্ন ভিন্ন এক্সচেঞ্জেবল লেন্স থাকে — আপনি যখন যা প্রয়োজন, সে অনুযায়ী লেন্স পাল্টে নিতে পারেন।
আরও পড়ুন: বর্ষাকালে ফোন চার্জ দিতে গিয়ে এই ভুলগুলো অনেকেই করেন
ফোনে একাধিক ক্যামেরা লেন্স থাকে কারণ ফোনে লেন্স বদলানো যায় না। আর ডিএসএলআর-এ একটাই লেন্স থাকে একসাথে, কিন্তু আপনি ইচ্ছেমতো লেন্স পরিবর্তন করতে পারেন। ডিএসএলআর-এর লেন্স গুলো আলাদাভাবে অনেক বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন হয়।
এজেড

