এসির তুলনায় এয়ার কুলারের দাম অনেকটাই কম। কিন্তু এসির মতো ঠান্ডা বাতাসে এই যন্ত্রে পাওয়া যায় না। তাই অনেকেই এয়ার কুলার কেনা থেকে থেকে বিরত থাকেন।
কুলার হল সবচেয়ে কম গবেষণা করা বাজার। একটি কুলার কেনার সময়, সবচেয়ে প্রযুক্তিগত জিনিস ন্যূনতম মনোযোগ দেওয়া হয়। এমতাবস্থায় বাজার থেকে যেকোনো কুলার কেনা যায়, কিন্তু তা করা ক্ষতিকর হতে পারে। কুলার কেনার সময় বিশেষ কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত। এটি কুলারের চেয়ে বেশি শীতলতা প্রদান করবে। এছাড়াও, একটি কুলার চালানো আপনার বিদ্যুৎ বিল কমিয়ে দেবে।
বিজ্ঞাপন
বিএলডিসি মোটরসহ একটি কুলার কেনার সময় , শুধুমাত্র বিডিএলডিসি মোটরসহ একটি কুলার কেনার বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, কারণ বিএলডিসি মোটর কম বিদ্যুৎ খরচ করে। এছাড়াও এর রক্ষণাবেক্ষণও কম। বিএলডিসি মোটরে কোন ঘর্ষণ এবং স্পার্ক নেই। এমন অবস্থায় মোটর দ্রুত নষ্ট হয় না। বিএলডিসি মোটর চলাকালীন শব্দ কম হয়। এছাড়াও এর গতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আরও পড়ুন: বৃষ্টির দিনে এই নিয়মে এসি চালালে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে
কুলারের মোটর
বিজ্ঞাপন
কমপক্ষে ১৫০-৩০০ ওয়াটের হওয়া উচিত, কত ওয়াটের মোটর হবে, এটি যত বেশি দূরত্বে বাতাস প্রবাহিত করবে। তবে মনে রাখতে হবে বেশি ওয়াটের মোটরও বেশি বিদ্যুৎ খরচ করবে।
ওয়াটার পাম্পিং মোটর
আপনি যখন একটি কুলার কিনবেন, তখন খেয়াল করুন এতে কোন মোটর ইনস্টল করা আছে। এছাড়াও, ইনস্টল করা মোটরটিতে জলের পাম্পের প্রবাহের হার প্রতি লিটারে ৮০০ লিটার হওয়া উচিত। এটি জল ভালভাবে প্রবাহিত করার অনুমতি দেবে। এই ক্ষেত্রে কুলিং দ্বিগুণ হবে। আপনার জলের পাম্প আপনার কুলারের শীতলতা নির্ধারণ করে।
ঘাস প্যাড
আজকাল বিভিন্ন ধরনের প্যাড কুলার ব্যবহার করা হয়. কিন্তু এটি শীতলতা হ্রাস করে। এছাড়াও তারা ব্যয়বহুল. এর পাশাপাশি এতে ময়লা জমে আলাদা ঝুঁকিও রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে মৌচাকের পরিবর্তে ঘাসের প্যাড ব্যবহার করা উচিত।
এজেড
