ওপেনএআই-এর চ্যাটজিপিটি নিয়ে যখন মাতামাতি তখন গুগল আনল জেমিনি। জেমিনি লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের একটি স্যুটকে প্রতিনিধিত্ব করে। যা আলফা গোতে ব্যবহৃত প্রশিক্ষণ পদ্ধতির মতো। বিশ্বব্যাপী প্রিমিয়ার জেনারেটিভ এআই সলিউশন হিসেবে চ্যাটজিপিটির একচ্ছত্র আধিপত্যকেও চ্যালেঞ্জ করার ক্ষমতা রাখে। গুগল তার ব্রেইন এবং ডিপমাইন্ড এআই ল্যাবগুলোকে একত্রিত করার কয়েক মাস পরে জেমিনির আবির্ভাব ঘটেছে।
গুগল প্রধান সুন্দর পিচাই জেমিনিকে বলছেন 'আকর্ষণীয় উদ্ভাবন'।
বিজ্ঞাপন
সম্প্রতি এপিইসি সিইও কনফারেন্সে সুন্দর পিচাই বলেছেন, জেমিনির সঙ্গে আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের মডেল তৈরি করছি। আগামী দিনের উদ্ভাবন নিয়ে আমি সত্যিই উত্তেজিত। আমি আশা করি, এটি উদ্ভাবনের স্বর্ণযুগ হবে। এটি আসার পরে আরও বেশি করে মানুষ নিজেদের উদ্ভাবন সামনে নিয়ে আসতে পারবেন।

মনে করা হচ্ছে, ২০২৩ সালের শেষ দিকে গুগল জেমিনি অফিসিয়ালি হাজির হবে। যদিও এই বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে অফিসিয়ালি এখনও পর্যন্ত কিছু বলা হয়নি।
গত মে মাসেই সুন্দর পিচাই বলেছিলেন, গ্রাউন্ড আপ থেকে মাল্টিমোডালে নিয়ে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত দক্ষ টুল হিসেবে ডিজাইন করা হয়েছে জেমিনিকে। যে ক্ষেত্রেই এটিকে ব্যবহার করা হবে, এপিআই ইন্টিগ্রেশনে মারাত্মক ফল মিলবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে উদ্ভাবনের জন্যই জেমিনিকে ডিজাইন করা হয়েছে।”
বিজ্ঞাপন
পিচাই আরও বলেন, জেমিনি তার প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা সত্ত্বেও আমরা ইতিমধ্যেই উল্লেখযোগ্য মাল্টিমোডাল ক্ষমতার প্রমাণ দিতে পেরেছি, যা এর আগের কোনও মডেলেই দেখা যায়নি। একবার ফাইন টিউন এবং কঠোর ভাবে মূল্যায়ন করা হয়ে গেলেই জেমিনি তার কার্যকারিতা দেখাতে হাজির হবে।
এজেড

