কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে তা নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা ভঙ্গ করবে। তাই নির্বাচন কমিশনের কাছে এ ধরনের অংশগ্রহণ প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। পাশাপাশি জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের নির্বাচন কমিশনের সংলাপে না ডাকার কথাও বলেছে দলটি।
বুধবার (১২ নভেম্বর) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠক করে লিখিত এই দাবি জানান দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন।
বিজ্ঞাপন
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনের সুযোগ পেলে তারা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করবে।’
এছাড়া নিবন্ধনের দোহাই দিয়ে জাপা ও ১৪ দলের শরিকদের ইসির সংলাপে ডাকলে আন্দোলন করা হবে বলেও তিনি জানান।
১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসতে যাচ্ছে ইসি। ইতোমধ্যে দলগুলোকে চিঠিও পাঠানো হচ্ছে। সংলাপ শুরুর আগের দিন নির্বাচন কমিশনকে বিভিন্ন দাবি জানিয়ে গেল গণধিকার পরিষদ।
এমএইচএইচ/জেবি

