কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা দাওয়াই হিসেবে গুড় খান। গুড় খেলে দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্য। পাশাপাশি বার্ধক্যজনিত ত্বকের নানা সমস্যা দূর করে। মুখের বলিরেখা, কালো ছোপ দূর করে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে। জেনে নিন রোগ নিরাময়ে গুড়ের গুণাগুণ।
জিঙ্ক এবং সেলেনিয়ামের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ পদার্থে ভরপুর। গুড় অনেক সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গুড় রক্তে হিমোগ্লোবিনের সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে।
বিজ্ঞাপন
শুধু স্বাদই নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর গুড়। প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও জিঙ্ক থাকে।

২০ গ্রাম গুড়ে ৩৮ ক্যালোরি রয়েছে এবং এতে ৯.৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৯.৭ গ্রাম চিনি, ০.০১ গ্রাম প্রোটিন, কোলিন, বিটেইন, ভিটামিন বি১২, বি ৬, ফোলেট, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম।
- গুড়ে থাকা এই পুষ্টি উপাদান নানা শারীরিক সমস্যা সমাধানে সহায়ক।
- গুড় শরীরের হজম এনজাইমগুলোকে সক্রিয় করে। তাতে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।
- শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে গুড় খাওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে গরমকালে গুড় পেট ঠান্ডা রাখে।
- বরফ ঠাণ্ডা পানিতে গুড় ভিজিয়ে সেই গুড়ের সরবত খাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এতে পেত ঠান্ডা থাকে।
- এতে অত্যাবশ্যক ভিটামিন এবং খনিজ উপদান থাকে। যা ত্বক সহ শরীরের প্রতিটি অংশে পুষ্টি সরবরাহ করে। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ে।
- গুড় শুধু ত্বককেই উজ্জ্বল করে না। ব্রণ এবং ব্রণের মতো ত্বকের অনেক সমস্যাও প্রতিরোধ করে।
এজেড

