শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ঢাকা

শরীরে চিনির প্রভাব জানলে অবাক হবেন

লাইফস্টাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ০২ মে ২০২২, ০৮:৫৬ এএম

শেয়ার করুন:

শরীরে চিনির প্রভাব জানলে অবাক হবেন

চিনিকে বলা হয় সাদা বিষ। কিন্তু তারপরও মানুষ চিনি খাওয়া বন্ধ করতে পারেনি। প্রতিদিনের আহারে বিভিন্ন পদের খাবারে চিনি থাকছেই। চিনি একেবারে ডায়েট থেকে ঝেড়ে ফেলা কিন্তু খুব সমস্যার। এর পরিবর্তে গুড় খাওয়া যেতে পারে।

চিনি দুই রকমের হতে পারে, ভালো সুগার এবং খারাপ সুগার। এই দুটির মধ্যে পার্থক্য এখানেই যে কোন মাত্রায় এবং কী পরিমাণে এটিকে গ্রহণ করা হবে। কারণ তার ওপর নির্ভর করেই শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।


বিজ্ঞাপন


চিনি কোন উৎস থেকে পাওয়া যায়?

মিষ্টির ভালো উৎস বলতে বোঝায় যেগুলি, পুষ্টিযুক্ত খাবার থেকে পাওয়া যায়, যেমন বেশ কিছু ধরনের ফল অর্থাৎ আম, লিচু, কলা, স্ট্রবেরি এছাড়াও বেশ কিছু সবজি যেমন ব্রোকলি ছাড়াও নানা ধরনের মিষ্টি রসালো সবজি।

বাদাম এবং নানা ধরনের আখরোট, আলমন্ড থেকেও ভালো ক্যালোরি পাওয়া যায়। অবশ্যই তার সঙ্গে যুক্ত থাকে সঠিক পরিমাণ ফ্যাট। ওটমিল এবং হোল গ্রেইন থেকেও এই জাতীয় ক্যালোরি যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যায়।

sugarখারাপ সুগারের মধ্যে সাধারণ এবং ব্রাউন সুগার যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালোরি সরবরাহ করে। যেটির থেকে সহজেই মানুষের গ্লুকোজ লেভেল খারাপভাবে বাড়তে পারে। সুতরাং এর মাত্রা একেবারেই কমিয়ে দেওয়া উচিত। এছাড়াও কৃত্রিম উপায়ে নির্মিত মধু, পেস্ট্রি, আইস্ক্রিম থেকেও শরীরে সমস্যা দেখা দিতে পারে।


বিজ্ঞাপন


শরীরে চিনির প্রভাব

ভালো সুগারের কারণে রক্তে ব্লাড গ্লুকোজের মাত্রা খুব একটা বাড়ে না। কারণ এতে ফাইবার থাকে যার কারণে রক্তে এর প্রভাব অনেকটা কমে যায়। ফলে শরীর খারাপের কোনও লক্ষণ থাকে না।

খারাপ সুগারের ক্ষেত্রে, সেটি রক্তকোষে সহজেই শুষে যেতে পারে। সেই কারণেই গ্লুকোজ এবং ইনসুলিনের মাত্রা বাড়লেই যত বিপদ। সুতরাং যতটা সম্ভব এর মাত্রা কমিয়ে আনা উচিত। এতে ওজন বাড়তে পারে এবং টাইপ টু ডায়াবেটিসের মাত্রাও বাড়তে পারে।

এজেড

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর