রোববার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪, ঢাকা

আইনজীবী যুথি-কাজলসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:২০ এএম

শেয়ার করুন:

আইনজীবী যুথি-কাজলসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভোট গণনা ঘিরে সংঘর্ষ হয়। ছবি সংগৃহীত

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে মারধর, ভাঙচুরের ঘটনায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথী ও বিএনপি সমর্থিত সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ আইনজীবীকে আসামি করে শাহবাগ থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। মামলায় আরও ৩০-৪০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

শুক্রবার সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ) বাদী হয়ে মামলাটি করেন।


বিজ্ঞাপন


মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনের নিচ তলার শহিদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে হঠাৎ অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী (সম্পাদক পদপ্রার্থী), আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবী এবং সেই সঙ্গে অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জন সু-কৌশলে ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে অডিটরিয়ামের দরজা খুলে দিলে অস্ত্র হাতে জোরপূর্বক বেআইনীভাবে অনাধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় আমাকেসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যান্য সদস্যদের গালিগালাজ করেন।

এছাড়াও হত্যার চেষ্টাসহ নানাভাবে আঘাতের কথা এজাহারে উল্লেখ করা হয়।

মামলায় অন্য আসামিরা হলেন- অ্যাড. মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ, অ্যাডভোকেট  শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার উসমান, অ্যাড. আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল, অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও অ্যাডভোকেট সোহাগ।

মামলায় ৬ নম্বর আসামি ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীতে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।


বিজ্ঞাপন


উল্লেখ্য, গত বুধবার সকাল ১০টা থেকে প্রথম দিনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে পর দিন বৃহস্পতিবার বিকেলে ৫টায় শেষ হয়। দুইদিন ধরে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হলেও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘাতের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ভোট গণনা হয়নি।

এআইএম/এমআর

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর