১৯৯৪ সালে একটি বাণিজ্যিক অভিযানের জন্য কাজ করার সময়ে প্রথম বার এভারেস্টের চূড়ায় উঠেছিলেন। তার পর আর থামেননি। প্রতি বছরই এভারেস্ট চড়তে বেরিয়ে পড়তেন কামি।
নিজেই রেকর্ড গড়েন, আবার নিজেই সেই রেকর্ড ভাঙেন। তিন দশক আগে প্রথম মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় পা রেখেছিলেন তিনি।
বিজ্ঞাপন
তার পর থেকে আর তাকে থামানো যায়নি। সুযোগ পেলেই বেড়িয়ে পড়তেন। তড়তড়িয়ে উঠে পড়তেন এভারেস্টে। পরিচিতদের মতে, এভারেস্টই তার ঘরবাড়ি।
৫৫ বছর বয়সি সেই নেপালি ব্যক্তি কামি রিটা মঙ্গলবার তার ৩১তম এভারেস্ট যাত্রা শেষ করলেন। আবার গড়লেন নতুন নজির!
পর্বতারোহীদের কাছে কামি খুবই পরিচিত নাম। তার অভিযাত্রী সংগঠক ‘সেভেন সামিট ট্রেকস’ কামির সাফল্যের কথা জানিয়েছে বিবৃতি প্রকাশ করেছে।
বিজ্ঞাপন
এতে বলা হয়েছে, কামি রিটা শেরপাকে আলাদা করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তিনি এভারেস্টের বিশ্বব্যাপী প্রতীক। অনেকেই তাকে ‘এভারেস্ট ম্যান’ নামে চেনেন।
১৯৯৪ সালে একটি বাণিজ্যিক অভিযানের জন্য কাজ করার সময় প্রথম বার এভারেস্টের চূড়ায় উঠেছিলেন। তার পর আর থামেননি। প্রতি বছরই এভারেস্ট চড়তে বেড়িয়ে পড়তেন কামি।
এ ভাবেই একের পর এক রেকর্ড লেখা হয়েছে তার নামের পাশে। তবে কামি এই সব নিয়ে উদাসীন। গত বছর তিনি যখন ৩০তম বার এভারেস্ট ছুঁয়ে ফেরেন তখন তাকে রেকর্ডের কথা জিজ্ঞেস করা হয়।
যদিও তার সরল জবাব, আমি কাজের জন্য এভারেস্ট চড়ি। কোনও রেকর্ড গড়ার জন্য নয়।
-এমএমএস