বাংলাদেশ থেকে ২০২৩ সালের ভিসা আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ১৯৫ শতাংশ বেড়েছে। আর করোনা মহামারি শুরু হওয়ার আগের (২০১৯ সাল) তুলনায় গত বছরের ভিসা আবেদন বেড়েছে দ্বিগুণেরও (২৩৩ শতাংশ) বেশি।
সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সরকার ও কূটনৈতিক মিশনের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম আউটসোর্সিং ও প্রযুক্তি পরিষেবা বিশেষজ্ঞ ভিএফএস গ্লোবাল এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞাপন
ভিএফএস গ্লোবালের বাংলাদেশ প্রধান শান্তনু ভট্টাচার্য বলেন, ‘২০২২ সালে আমরা বাংলাদেশ এবং পুরো দক্ষিণ এশিয়া থেকে অনন্য চাহিদা লক্ষ্য করেছি। যার ফলে ডিসেম্বর পর্যন্ত স্থিতিশীল ভিসা আবেদনের পাশাপাশি একটি দুর্দান্ত ভ্রমণ মৌসুম তৈরি হয়েছিল। আমরা নির্বিঘ্ন, নিরাপদ, প্রযুক্তিগত ও নির্ভরযোগ্য সমাধানের মাধ্যমে ব্যতিক্রমী গ্রাহক পরিষেবা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছি।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মহামারির পর থেকে ভ্রমণকারীদের মাঝে আরেকটি উল্লেখযোগ্য আচরণ লক্ষ্য করা গেছে। তা হলো- বিপুল সংখ্যক পর্যটক ব্যক্তিগতভাবে পরিষেবা গ্রহণ করেছেন। এই প্রতিষ্ঠানটি ভিসা অ্যাট ইয়োর ডোর স্টেপসহ (ভিএইচডি) বিভিন্ন প্রিমিয়াম ঐচ্ছিক সেবাগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে বুক করার সুবিধা দেয়। যার ফলে ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে বুকিং ১৯৫ শতাংশ বেড়েছে।
প্রিমিয়াম লাউঞ্জ, ব্যক্তিগত সহায়তা প্রদানকারী আরেকটি ঐচ্ছিক সেবা, যা ১৩৪ শতাংশ বেড়েছে। কোম্পানিটি ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে ভিসা আবেদন কেন্দ্রের মাধ্যমে বাংলাদেশের ১৬টি ক্লায়েন্ট সরকারকে সেবা দেয়।
বিজ্ঞাপন
ভিএফএস গ্লোবালের নাম ব্যবহার করা ভুয়া ওয়েবসাইট বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পেজগুলো থেকে সাবদান থাকার অনুরোধ করেন শান্তনু ভট্টাচার্য। একই সঙ্গে তিনি জানান, অ্যাপয়েন্টমেন্ট তৈরির জন্য তারা কোনো অর্থ নেন না। যেকোনো তথ্য ও সহায়তার জন্য [email protected] ঠিকানায় ই-মেইল করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এইউ

