সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) দেশে উচ্চতর মেডিকেল শিক্ষার প্রসারসহ চিকিৎসাসেবা ও গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য শিক্ষা সচিব মো. সাইফুল হাসান।
আজ বুধবার (১৬ মার্চ) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিল্টন হলে শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক আলোচনা সভায় তিনি এই কথা বলেন।
বিজ্ঞাপন
সচিব বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে দেশকে ও দেশের মাটিকে মায়ের মতো ভালোবাসতে হবে। সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় দেশে উচ্চতর মেডিকেল শিক্ষার প্রসারসহ চিকিৎসাসেবা ও গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের যেকোনো ধরনের সহায়তার প্রয়োজন হলে তা নিশ্চিত করবে।’
সভাপতির বক্তব্যে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না এবং বর্তমানে কেউই আজকের অবস্থানে থাকতাম না। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে আজ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। শিশুবান্ধব বঙ্গবন্ধু শিশুদের অত্যন্ত স্নেহ করতেন ও ভালোবাসতেন। শিশুরা সৎ ও সুন্দর। আমাদেরও বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে সততার সাথে সৎ ও সুন্দর জীবনযাপনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে বাংলাদেশকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। বাস্তবায়ন করতে হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত সোনার বাংলাদেশ।’
এর আগে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের বটতলায় বঙ্গবন্ধুর জীবনীসংক্রান্ত ১০০ আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও শিশুদের ফটোগ্যালারির উদ্বোধন করা হয়।
বিএসএমএমইউ উপচার্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল প্রমুখ।
বিজ্ঞাপন
এমএইচ/জেবি