শীতকালে রক্তনালী সঙ্কুচিত হওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। রক্ত সঞ্চালনে হার্টকে অনেক বেশি খাটতে হয় হার্টকে। তাই হার্টের উপর চাপ পড়ে বেশি। উপরন্তু রক্তবাহিকা গুলো সরু হয়ে যাওয়ার জন্য হার্টে অক্সিজেন কম পৌঁছানোর কারণে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
তাই যারা হার্টের অসুখে ভুগছেন, তাদের তো সতর্ক হতেই হবে, যাদের অসুখ ধরা পড়েনি, তাদেরও সতর্ক থাকতে হবে।
বিজ্ঞাপন
কয়েকটি লক্ষণ সাধারণত আমরা অবহেলা করে ফেলি। যা, হার্টের সমস্যারই সিগন্যাল। সেগুলোকে চিনতে হবে।
অল্প পরিশ্রমে হাঁফ ধরে যেতে পারে। হালকা থেকে বেশি শ্বাসকষ্ট হতে পারে। মনে হত পারে, শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি হচ্ছে । একটু অক্সিজেন পেলে ভালো হত, এমন মনে হওয়া কিন্তু হার্টের অসুখেরই লক্ষণ।
কয়েকটি বিষয়ে নিজেকে সতর্ক হতে হবে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আগের মতোই কী হাঁটা চলা করতে পারেন?
রক্তের উচ্চচাপের সমস্যায় ভোগেন? তাহলে শীতে অবশ্যই নিয়মিত ব্লাড প্রেসার নজরে রাখুন। একটু বাড়লেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
বিজ্ঞাপন
আমরা যদি হার্টকে শিরীষ কাগজ দিয়ে ঘষি, তাহলে হার্ট ভালো থাকবে কীভাবে? অর্থাৎ সব জেনেশুনেও কমবয়স থেকে সচেতন হন না বহু মানুষ । আর তার ফলেই ঘটে যায় বড় বিপদ !
নিজের ওজন সম্পর্কে উদাসীনতা, মাঝ তিরিশে পৌঁছে গিয়েও নির্দিষ্ট সময়ান্তর ব্লাড প্রেসার বা সুগার না মাপানো , ক্ষতি ডেকে আনে চুপিসাড়ে।
এজেড