শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ঢাকা

ট্রলের জবাব দিলেন উর্বশী রাউতেলা

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ২১ মে ২০২৩, ০১:৪৩ পিএম

শেয়ার করুন:

ট্রলের জবাব দিলেন উর্বশী রাউতেলা

গলায় কুমির ডিজাইনের নেকলেস পরে রাতরাতি খবরের শিরোনামে উর্বশী রাউতেলা। মডেল-অভিনেত্রীর কান লুক নিয়ে নেটপাড়ায় ট্রল-মিমের অন্ত নেই। যে গলার নেকলেসের জন্য এত্ত কথা, এবার সেই প্রসঙ্গেই মুখ খুললেন উর্বশী।

এর আগে ২০২২ সালের রেড কার্পেটে হেঁটেছিলেন উর্বশী। তবে সেবার এত হইচই হয়নি। কিন্তু ২০২৩ সালে কানের লাল গালিচায় তার লুক নিয়ে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। অভিনেত্রীর সাজপোশাক বর্তমানে নেটপাড়ার চর্চায়। অনুষ্ঠানের পয়লা দিনেই গোলাপী গাউনে দ্যুতি ছড়িয়েছেন তিনি। সেখানেই উন্মুক্ত গলা-কাঁধে জড়িয়ে থাকা দুই কুমির ডিজাইনের নেকলেস নজর কাড়ে। অনেকেই ঠাট্টা করে সেই বলেন, গলায় নাকি টিকটিকি জড়িয়েছেন উর্বশী। যাবতীয় ‘উদ্ভট মন্তব্য’ প্রসঙ্গে এবার জবাব দিলেন তিনি।


বিজ্ঞাপন


বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়েছে যে, উর্বশীর এই কুমির নেকলেসের মূল্য প্রায় ২০০ কোটি। সোনা ও হিরার সূক্ষ্ম কারুকার্য করা। উর্বশী বললেন, সঠিক তথ্য না জেনেই লোকজন আমার নেকলেস প্রসঙ্গে উদ্ভট মন্তব্য করে চলেছেন। কিন্তু যাদের ধারণা রয়েছে, তারা নিশ্চয় জানবেন যে, এটা ভীষণ আইকনিক একটা পিস। এর নেপথ্যে একটা ঐতিহাসিক তাৎপর্যও রয়েছে। আমি তো জানতামও না, পরে শুনলাম ২০০৬ সালে কানের মঞ্চে এই নেকলেসটা পরেছিলেন মনিকা বেলুচি।

ফ্রান্সের খ্যাতনামা ব্র্যান্ড কার্টিয়ার এই কুমির নেকলেস তৈরি করেছে ১৯৭৫ সালে। ২০২৮ সালের ফোর্বসের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই নেকলেসের একটি কুমির ১৮ ক্যারেট সোনা আর ১০৬০টি পান্না (৬৬.৮৬ ক্যারেট) দিয়ে তৈরি। আরেকটা কুমিরে হলুদ হিরা দিয়ে সূক্ষ্ম কাজ করা। পুরোপুরি ৬০ ক্যারেট হিরে দিয়ে তৈরি এটা। ২০০৬ সালে ইতালিয় অভিনেত্রী মনিকা বেলুচি কানের মঞ্চে এই কুমির নেকলেস পরেছিলেন। পরে ২০১৯ সালেও রেড কার্পেটে ওই একই নেকলেস পরে দেখা যায় তাকে। ২০২৩ সালে উর্বশীর গলায় সেই একই নেকলেস দেখে তোলপাড়া নেটপাড়া।

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর