অস্কারজয়ী সুরকার ও সংগীত পরিচালক এ আর রহমানের ঘর ভাঙার খবরে যখন তোলপাড় সামাজিক মাধ্যমে। ঠিক তখন আরও একটি বিচ্ছেদের খবর। রহমানের টিমের নারী সদস্য গিটারিস্ট মোহিনী দেরও সংসার ভেঙেছে। শুরু হয় ফিসফাস। দুইয়ে দুইয়ে চার মেলাতে থাকেন নেটিজেনরা। তবে কি মোহিনীর সঙ্গে পরকীয়ার জেরে ঘর ভাঙল রহমানের।
চর্চা মাথাচাড়া দিতেই মুখ খুললেন রহমান-সায়রা ঘনিষ্ঠ। এরপর সরব হন রহমানপুত্র। তাতেও থামছিল না ফিসফাস। এদিকে মোহিনীর দুয়ারেও কড়া নাড়ছিল একই প্রশ্ন। অবশেষে মুখ খুললেন মোহিনী।
নিজের ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক স্টোরিতে লিখেছেন, ‘সাক্ষাৎকারের জন্য পাহাড়প্রমাণ অনুরোধ উপচে পড়েছে আমার কাছে। আমি খুব ভালো করেই জানি যে, ঠিক কোন বিষয়ে আমার কাছ থেকে জানতে চাইছেন বা কী নিয়ে সকলে কথা বলতে চাইছেন। তাই খুব বিনয়ের সঙ্গেই সকলকে ফিরিয়ে দিচ্ছি কারণ এসব ভুয়া তথ্য, রটনা-জল্পনাযজ্ঞে কোনওরকম ঘৃতাহূতি করতে নারাজ আমি। এসব ফালতু গুজবে আমার শক্তিক্ষয় করার মতো সময় নেই। তাই দয়া করে, আমার গোপনীয়তাকে সম্মান করুন।’
মোহিনী এই মুহূর্তে পেশাগত কাজে ফ্রান্সে আছেন। সেখান থেকেই হয়েছেন সরব। এছাড়া নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে শোয়ের ছবিও শেয়ার করেছেন রহমানের টিমের এ সদস্য।
গত ২০ নভেম্বর মধ্যরাতে সায়রা বানু নিজের আইনজীবী বন্দনা শাহর মাধ্যমে এক বিবৃতি দেন। সেখানে জানানো হয় বিচ্ছেদের কথা। এর কয়েক ঘণতা পর মোহিনীও সংগীত পরিচালক স্বামী মার্ক হার্টসাচের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন।