হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. কামরুজ্জামান বলেন, ডি-নথির এ প্রক্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইলের কাজ ডিজিটাল পদ্ধতি অনুসরণ করে সম্পাদিত হলে ভাইস-চ্যান্সেলরসহ সব পর্যায়ের অনুমোদনকারীরা যেকোনো স্থানে, যেকোনো সময়ে ফাইল অনুমোদন দিতে পারবেন। এর ফলে সময় ও কাগজের সাশ্রয় হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জায়গাটিও নিশ্চিত হবে। পাশাপাশি প্রশাসনিক ও একাডেমিক ক্ষেত্রে কাজের গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে।
বুধবার (২৪ মে) সকাল সাড়ে ৯টায় আইকিউএসি কনফারেন্স রুমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন অফিসসমূহ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ শাখা এবং পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস শাখায় কর্মরত বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দের জন্য ডি-নথি বিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বিজ্ঞাপন
উপাচার্য আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে আমরা ডি-নথির যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিদেশ সফরে গেলেও দেশে কোনো কাজ থেমে থাকে না, বিদেশ থেকেই তিনি ফাইলের অনুমোদন দেন।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন আইকিউএসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. বিকাশ চন্দ্র সরকার। সঞ্চালনা করেন আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. মো. শাহ্ মইনুর রহমান এবং স্বাগত বক্তব্য দেন আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. মো. তহিদার রহমান।
রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি সেলের সিনিয়র প্রোগ্রামার জনাব মো. ওয়ালিদ ইসলাম ও কম্পিউটার প্রোগ্রামার জনাব মোঃ আতিকুর রহমান।
প্রতিনিধি/এইচই

