বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ঢাকা

বিজয় দিবস উপলক্ষে ঢাকা কলেজে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‍্যালি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৫ পিএম

শেয়ার করুন:

বিজয় দিবস উপলক্ষে ঢাকা কলেজে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‍্যালি
বিজয় দিবস উপলক্ষে ঢাকা কলেজে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‍্যালি। ছবি: ঢাকা মেইল

ঢাকা কলেজ স্বাধীন বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসের ৫৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সাইকেল র‍্যালির আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরঢাকা কলেজ শাখা।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ৮টায় ঢাকা কলেজের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের প্রাঙ্গন হতে সংসদ ভবন প্রদক্ষিণ করে পূনরায় শহীদ মিনারে এসে র‍্যালির সমাপ্তি ঘটে। এতে প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ করে।


বিজ্ঞাপন


ইসলামী ছাত্রশিবির ঢাকা কলেজ শাখার সভাপতি মোস্তাকিম আহমেদের সভাপতিত্বে ও আব্দুর রহমান আফনানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ সিবগাকেন্দ্রীয় ছাত্র অধিকার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম। এছাড়াও কলেজ শাখার অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

mamun

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেনবহু ত্যাগ ও রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীন বাংলাদেশ নতুন এক বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। ইসলামী ছাত্রশিবির প্রতিবছরের মতো এবারও মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করছে। সারা দেশে একযোগে তরুণ যুব সমাজকে স্বাস্থ্য সচেতন ও আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ম্যারাথন দৌড়সাইকেল র‍্যালিস্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্পেইন ও আলোচনা সভার মতো ছাত্রবান্ধব কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা একটি ঐক্যবদ্ধ নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বপ্ন তরুণ প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে চাই।

অতীতের কিছু রাজনৈতিক ন্যারেটিভ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেনএকটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী জাতিতে বিভেদ সৃষ্টি করতে চাইছে। অতীতের কিছু রাজনৈতিক ন্যারেটিভ ফিরিয়ে আনছেযা তরুণ সমাজ প্রত্যাখ্যান করেছে। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে বাক স্বাধীনতা হরণ করে বাকশাল প্রতিষ্ঠা এবং এর ফলে দুর্ভিক্ষ ও রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। ইসলামী ছাত্রশিবির সবচেয়ে বেশি জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়েছে। তিনি দুর্নীতিমুক্তদেশপ্রেমিক নেতৃত্বের মাধ্যমে একটি নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের সাম্যমানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিধা প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।


বিজ্ঞাপন


এম/এআর

 

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর