প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদুল ফিতরে স্বস্তির সময় কাটিয়ে এখন কর্মস্থলে ফিরছেন মানুষ। একদিন পরেই সরকারি চাকরিজীবীদের অফিসের কর্মব্যস্ততা শুরু হবে। বেসরকারি অনেক চাকরিজীবীদের ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে অফিসের কর্মযজ্ঞ। পরিবারের সঙ্গে ঈদুল ফিতর উদযাপন শেষে লক্ষ্মীপুরের মজুচৌধুরীর হাট লঞ্চঘাট হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রামে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে ভোলা-বরিশালের মানুষ। এ নৌ-রুটে দেশের ২১টি জেলার মানুষ যাতায়াত করেন।
মজুচৌধুরীর হাট-ভোলা-বরিশাল নৌপথে পর্যাপ্ত ফেরি, লঞ্চ ও মহাসড়কে যানজট না থাকায় ভোগান্তি ছাড়াই সহজেই ঘাট পার হচ্ছে যানবাহন ও যাত্রীরা।
বিজ্ঞাপন
শনিবার (৫ মার্চ) সকাল ৯টার দিকে লঞ্চঘাটে যাত্রীদের ভিড় ও যানবাহনের চাপ দেখা গেছে। তবে ভোগান্তি না থাকায় নির্বিঘ্নে পার হতে পারছে মানুষ ও যানবাহন। যাত্রীদের হয়রানি রোধ ও নিরাপত্তায় ঘাট এলাকায় কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
ঢাকামুখী যাত্রী আশিক বলেন, প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ শেষ করে এখন ঢাকায় ফিরছি। বাড়িতে যাওয়ার সময়ও কোনো ভোগান্তি ছিল না। এখন কর্মস্থলে ফিরছি তাতেও কোনো ভোগান্তি নেই। ঈদের ছুটি বেশি থাকায় চাপ কম পড়েছে।
মজু চৌধুরীর হাট ফেরিঘাট নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. সোহেল আহমেদ খাঁন বলেন, সকাল থেকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। তবে কোনো প্রকার যানজট বা ভোগান্তি নেই। দুইটি ঘাট সচল রয়েছে। ঈদে এখন পর্যন্ত কোনোপ্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকাও রয়েছে তৎপর।
প্রতিনিধি/টিবি