মন্ত্রণালয়ে চাকরি দেওয়ার নামে দুই লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পাওয়ার ডিপার্টমেন্টের শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে। এতে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী প্রসেনজিতের পরিবার।
এ ঘটনায় শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) পলিটেকনিক অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী।
বিজ্ঞাপন
ভুক্তভোগী প্রসেনজিৎ বলেন, আমার বোন প্রিয়ন্তি বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী। সেই সুবাদে শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে পরিচয়। এরপর ২০২৩ সালে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে চাকরি দেওয়ার নাম করে স্ট্যাম্পে চুক্তিপত্র করে প্রিয়ন্তির মা পাপড়ির কাছ থেকে দুই লাখ টাকা নেয়। প্রায় এক বছর অতিবাহিত হলেও চাকরির কথা বললেই তালবাহানা করতে থাকে। সবশেষ গতমাসে চাকরি দেওয়া সম্ভব না বলে জানায় শিক্ষক মামুন। এসময় কয়েক দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেয়ার কথা দিলেও তিনি ওয়াদা রাখেননি।
অভিযুক্ত শিক্ষক মামুন বলেন, আমি টাকাটা নিয়ে চাকরি দেয়ার জন্য আরেক শিক্ষক সোয়েবকে দিয়েছি। শিক্ষক সোয়েব ও আমার গ্রামের বাড়ি একই এলাকায়। আমি চেষ্টায় আছি প্রসেনজিতের টাকাটা ফেরত দেয়ার।
বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী নুরুল আমিন বলেন, একজন সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কখনোই এমন কাজ করতে পারেন না। তিনি শিক্ষক জাতির কলঙ্ক।
বিজ্ঞাপন
প্রতিনিধি/এসএস

