ঘূর্ণিঝড় রেমাল ধেয়ে আসার খবরে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটের নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাস করা মানুষের মাঝে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। নদীতে থাকা মাছ ধরা ট্রলারগুলো উপকূলের ছোট ছোট খালে আশ্রয় নিয়েছে।
শনিবার (২৫ মে) বৃষ্টিপাত শুরু না হলেও সকাল থেকে আকাশ কখনও রোদ আবার কখনও মেঘাচ্ছন্ন হচ্ছে।
বিজ্ঞাপন
কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে চালানো হচ্ছে জনসচেতনামূলক প্রচার-প্রচারণা। এরই মধ্যে রেমাল মোকাবেলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকল ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মো. খালিদ হোসেন জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় বাগেরহাটে ৩৫৯টি আশ্রয় কেন্দ্রে ও ৩ হাজার ৫শ ৫ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া ৬৪৩ মেট্রিকটন চাল ও ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে।
জেলার ৯টি উপজেলার সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন
পর্যটকদের কুয়াকাটা ছাড়তে মাইকিং
পানি উন্নয়ন বোর্ডের সকল কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিলের পাশাপাশি উপকূলের ঝুঁকিপূর্ণ বেরিবাধ এলাকায় গুলো নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
প্রতিনিধি/ এজে