গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে এক গ্রাম্যচিকিৎসকের বিরুদ্ধে গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার (৬ মে) সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী ওই নারী গ্রাম্যচিকিৎসক নিধান মণ্ডলের বিরুদ্ধে থানায় ধর্ষণের অভিযোগ করেছেন। ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত নিধান মণ্ডল।
বিজ্ঞাপন
মুকসুদপুর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রায় দেড় বছর ধরে গ্রাম্যচিকিৎসক নিধান মণ্ডলের বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করছেন ওই নারী। নিধান মণ্ডলের স্ত্রী চারু হালদার কাশিয়ানী উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসে চাকরি করেন। এ কারণে নিধান মণ্ডল বাড়িতে একাই থাকেন। গত ১ মে বিকালে নিধান মণ্ডল ওই গৃহকর্মীকে মোবাইলে কল করে তার বাড়িতে আসতে বলেন। সেখানে গেলে নিধান মণ্ডল তাকে দোতলার এক কক্ষে বসতে বলে মূল ফটকে তালা লাগিয়ে দেন। পরে তাকে ধর্ষণ করেন।
ধর্ষণের শিকার ওই নারী বলেন, ‘অন্যের বাসায় কাজ করে সংসার চালাই। এর আগেও কয়েকবার ওই চিকিৎসক আমাকে কুপ্রস্তাব দেয়। সেদিন মোবাইলে কল করে আমাকে তার বাসায় যেতে বলেন। আমি সেখানে গেলে বাড়ির গেট বন্ধ করে আমাকে ধর্ষণ করেন।’
মুকসুদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় ওই নারী ধর্ষণের অভিযোগ করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিজ্ঞাপন
টিবি
